নিউ জার্সিতে দুর্গাপুজোয় ‘কলকাতা’র ছোঁয়া, প্রবাসী বাঙালিদের অভিনব উদ্যোগ

২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪: “কলকাতা, তুমি হাঁটো, তুমি ভাবো কলকাতা…” এই গান আমরা বহুবার গেয়েছি, কিন্তু বিদেশের মাটিতে যদি কলকাতার সেই চেনা রূপের দেখা মেলে, তাহলে কেমন হবে?
কলকাতায় পুজোর কেনাকাটায় উৎসবের আমেজ—আজ ও কাল ব্যাপক বিক্রির প্রত্যাশা

২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পুজোর কেনাকাটার রেশ শুক্রবার আরও একধাপ এগিয়ে গেল। বড়বাজার থেকে হাতিবাগান কিংবা গড়িয়াহাট থেকে ধর্মতলা—দুপুর থেকেই শুরু হয়েছে জমজমাট পুজো শপিং। ইতিমধ্যে অনেক মানুষ নিজেদের পুজো বোনাস নিয়ে বাজারে এসেছেন। তাই আজ শনিবার ‘হাফ ছুটি’ এবং আগামীকাল পুরো ছুটির দিনে কেনাকাটার জন্য বেরোতে চলেছেন বাঙালির এক বড় অংশ। বিক্রেতাদের মধ্যে আশার আলো দেখা দিয়েছে।
বড়বাজারের কাপড় ব্যবসায়ী সঞ্জয় সাহার সঙ্গে কথোপকথনের সময় তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার পর থেকেই আমাদের দোকানে পুজোর পরিচিত ছবি ফুটে উঠতে শুরু করেছে। বহু মানুষ আসছেন, জিনিসপত্র দেখছেন এবং কিনছেন। ”তিনি জানান, দুপুরের দিকে ভিড় এতটাই বেড়ে যায়
মল্লিক বাড়িতে নেই ১০০ বছর পূর্তির দূর্গা পুজোর উৎসব

অম্বিকা কুন্ডু, কলকাতা:
দরজায় কড়া নাড়ছে দুর্গাপুজো। চারিদিক আরজি কর হসপিটাল এন্ড কলেজে এর তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের কান্ড কে ঘিরে চাঞ্চল্যকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়ে রয়েছে। ডাক্তারদের ধরনা এবং সাধারণ জনগণের রাত দখল নিয়ে উত্তপ্ত পরিবেশ। বাতাসে যেন নেই উমার আগমনের উৎসাহ । বাতাসে ভাসছে পুজোর গন্ধ।ইতি মধ্যে মা এর জন্য তৈরি হচ্ছে প্যান্ডেল,অথচ অন্যান্য বারের মতন সেই পুজো পুজো ভাব। কিন্তু সকলেই বিচার পাওয়ার আশায়, সবাই দিন গুনছে কবে দোষী দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি পাবে?
মল্লিক বাড়ির দুর্গা পুজো উৎসব
তারই সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে গত ১০০বছরের মল্লিক বাড়ির দুর্গাপূজায় এবার থাকছে না উৎসব। অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিক
পুজোর আগে কলকাতার ভাঙাচোরা রাস্তা, দুর্ভোগে শহরবাসী

কলকাতার বহু রাস্তা খানাখন্দে ভরে গিয়েছে, যার ফলে গাড়ি বা বাইক চালাতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন শহরবাসী। পুজোর মুখে এমন বেহাল দশা আরও বেশি দুর্ভোগের সৃষ্টি করেছে। পার্ক সার্কাসের চার নম্বর সেতুর উপর দিয়ে যাতায়াত করা বর্তমানে এক দুর্বিষহ অভিজ্ঞতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধুমাত্র এই সেতু নয়, কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ, বিভিন্ন অঞ্চলের রাস্তায় খানাখন্দের কারণে যানবাহনের গতি কমে গেছে, আর যাত্রীরা নাজেহাল হচ্ছেন।
পার্ক সার্কাসের চার নম্বর সেতুর একটি বড় অংশ খোঁড়াখুঁড়ির জন্য ক্ষতিগ্রস্ত। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন যে গাড়ির পাশাপাশি বাইক চালকদেরও হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমনকি বাইক অনেক সময় উল্টে পড়ার ঘটনাও ঘটছে। বর্ষার কারণে এই পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়েছে।
দেবী দুর্গার আগমন এবং গমন কি নির্দেশ করে?

দেবীর আগমন এবং গমন নির্ভরশীল প্রকৃতির উপর বা অন্য ভাবে বলা যায় আগমন বা গমনের উপর প্রকৃতির পরিবর্তন নির্ভর করে।
সিংহ বাহিনী দেবী দুর্গা সাধারণত গজ, ঘোটক, নৌকা এবং দোলা এই চার প্রকার বাহনেই আগমন এবং গমন করেন। দেবীর আগমন এবং গমন নির্ভরশীল প্রকৃতির উপর বা অন্য ভাবে বলা যায় আগমন বা গমনের উপর প্রকৃতির পরিবর্তন নির্ভর করে।
দেবী দুর্গার আগমন বা গমন নির্ভর করে সপ্তমী এবং দশমী তিথি কোন বার তার উপর। যেমন সপ্তমী এবং দশমী তিথি রবিবার এবং সোমবার হলে গজে আগমন বা গমন নির্দেশ করে। সপ্তমী এবং দশমী তিথি মঙ্গলবার এবং শনিবার হলে ঘোটকে বা ঘোড়ায়
শাহী মাটন রেজালা রেসিপি ও বাঙালীর উৎসবের রঙ

উৎসবের দিন মানেই নানা ধরনের মুখরোচক খাবারের আয়োজন, আর মাটনের পদ তো থাকতেই হবে। শাহী মাটন রেজালা তার রাজকীয় স্বাদে এবং খাসা মশলার ঘ্রাণে বাঙালির উৎসবের খাবার টেবিলের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিশেষ করে পুজোর দিনগুলিতে মাটন রেজালা যেমন অতিথি আপ্যায়নের প্রথম সারির পদ, তেমনই বাঙালির প্রিয় খাওয়ার মেনুতেও থাকে এই শাহী রান্না।
চলুন দেখে নিই কিভাবে শাহী মাটন রেজালা তৈরি করা যায় এবং বাঙালির উৎসবে তার স্থান।
শাহী মাটন রেজালা রেসিপি
উপকরণ:
মাটন: ৫০০ গ্রাম
পেঁয়াজ: ৩টি (কুচি করা)
আদা-রসুন বাটা: ২ টেবিল চামচ
দই: ১/২ কাপ
কাজু: ১০-১২টি (পেস্ট করে নেওয়া)
পোস্ত: ১ টেবিল চামচ (পেস্ট করে নেওয়া)
গরম
পুজোর বিজ্ঞাপনে নতুন নিয়ম: হোর্ডিংয়ে এজেন্সি ও কমিটির নাম বাধ্যতামূলক করল পুরসভা

১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: শারদোৎসবের উৎসব প্রায় দোরগোড়ায়। ইতিমধ্যে শহর সেজে উঠতে শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই কলকাতা জুড়ে ছেয়ে যাবে পুজোর অস্থায়ী বিজ্ঞাপনে। রাস্তার ধারে, রেলিংয়ের উপরে বাঁশের কাঠামো তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। এরপর লাগানো হবে অস্থায়ী হোর্ডিং ও ব্যানার। গত বছরের অভিজ্ঞতায় পুরসভা এবার কিছু নতুন নিয়ম চালু করেছে। পুজোর পর এই সব বিজ্ঞাপন সরাতে দারুণ অসুবিধায় পড়েছিল কলকাতা পুরসভা। এছাড়া, কে কোথায় কোন বিজ্ঞাপন লাগাচ্ছে তার স্পষ্ট তথ্য না থাকায় অভিযোগ পেলেও সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে সমস্যা হচ্ছিল। এবার থেকে বিজ্ঞাপনের নীচে বিজ্ঞাপনদাতা সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট পুজো কমিটির নাম দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পুরসভা