সিরিয়ায় নতুন সংঘাত: আলেপ্পোতে বিদ্রোহীদের অগ্রগতি, মৃত্যু ৩০০ ছাড়িয়েছে

পশ্চিম এশিয়ার গাজা, লেবানন ও ইরানেও যুদ্ধ পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠার পর, এখন সিরিয়াতেও নতুন করে সংঘাতের আগুন জ্বলে উঠেছে। গত ৪৮ ঘণ্টায় সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুগত সেনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করেছে। এই সংঘর্ষে অন্তত ৩০০ মানুষ নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে সেনা, বিদ্রোহী এবং অসামরিক নাগরিকও রয়েছেন।
সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পোর অর্ধেকের বেশি এলাকা বর্তমানে বিদ্রোহী সংগঠন হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) ও তাদের সহযোগী জইশ আল-ইজ্জার দখলে। একসময় এই শহর বিদ্রোহীদের শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল, তবে ২০১৬ সালে রাশিয়া ও ইরানের সহায়তায় আসাদের সেনারা শহরটি পুনর্দখল করতে সক্ষম হয়েছিল। বর্তমানে, আলেপ্পোর পতনের
ইউক্রেনের এটিএসিএমএস হামলায় রুশ ভূখণ্ডে উত্তেজনা, পারমাণবিক সংঘাতের শঙ্কা জাগাল পুতিন

রুশ আক্রমণের ১০০০তম দিন স্মরণীয় করে রাখতে নতুন করে তেজি হয়ে উঠেছে ইউক্রেন। মঙ্গলবার, ইউক্রেনের সেনাবাহিনী রাশিয়ার ব্রিয়ানস্ক অঞ্চলে হামলা চালায়। রাশিয়ার দাবি, ইউক্রেন ছ’টি মাঝারি পাল্লার মিসাইল ছোড়ে, যার মধ্যে পাঁচটি আকাশেই ধ্বংস করা হয়। ইউক্রেনের এই হামলায় ব্যবহার করা হয় মার্কিন ‘আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম’ বা এটিএসিএমএস।
প্রসঙ্গত, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনের জন্য যে শেষ দফার অস্ত্র সরবরাহ অনুমোদন করেছিলেন, তার অংশ হিসেবেই ছিল এই এটিএসিএমএস। পেন্টাগনের নীতির বিরুদ্ধেও গিয়ে বাইডেন রাশিয়ার ভূখণ্ডে এই হামলার অনুমতি দেন বলে জানা গিয়েছে। তবে এই ঘটনায় প্রশ্ন তুলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুত্র ডোনাল্ড জুনিয়র। তাঁর মতে, এই ঘটনার জেরেই রাশিয়া