“চন্দননগরে আলোহীন জগদ্ধাত্রী পুজো: প্রতিবাদে বন্ধ মণ্ডপের আলোকসজ্জা”

"চন্দননগরে আলোহীন জগদ্ধাত্রী পুজো: প্রতিবাদে বন্ধ মণ্ডপের আলোকসজ্জা"

চন্দননগরের মধ্যাঞ্চল সার্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটি তাদের পুজোর মণ্ডপে আলো বন্ধ করে এক অভিনব প্রতিবাদে সামিল হয়েছে। তাদের অভিযোগ, পুজো মণ্ডপের সামনের পুকুরে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা লেজার শো হঠাৎ দুর্ঘটনার আশঙ্কায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, যদিও এত বছরে কোনো রকম দুর্ঘটনা ঘটেনি।

পুজো কমিটির বক্তব্য

পুজো কমিটির সদস্যরা জানান, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, পুলিশ তাদের দেখা করার জন্য পরদিন ডাকলেও পরে কোনোরকম সহায়তা করেনি। এমনকি, বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার করে কিছু জানাতেও অস্বীকৃতি জানায়। ফলে প্রতিবাদের উপায় হিসেবে মণ্ডপের আলোকসজ্জাই বন্ধ করে দেয় কমিটি।

মানুষের বিনোদনের কেন্দ্রবিন্দু

পুজোর এই লেজার শো চন্দননগরের মানুষের কাছে এক আকর্ষণের

পুজোর বিজ্ঞাপনে নতুন নিয়ম: হোর্ডিংয়ে এজেন্সি ও কমিটির নাম বাধ্যতামূলক করল পুরসভা

পুজোর বিজ্ঞাপনে নতুন নিয়ম: হোর্ডিংয়ে এজেন্সি ও কমিটির নাম বাধ্যতামূলক করল পুরসভা

১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: শারদোৎসবের উৎসব প্রায় দোরগোড়ায়। ইতিমধ্যে শহর সেজে উঠতে শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই কলকাতা জুড়ে ছেয়ে যাবে পুজোর অস্থায়ী বিজ্ঞাপনে। রাস্তার ধারে, রেলিংয়ের উপরে বাঁশের কাঠামো তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। এরপর লাগানো হবে অস্থায়ী হোর্ডিং ও ব্যানার। গত বছরের অভিজ্ঞতায় পুরসভা এবার কিছু নতুন নিয়ম চালু করেছে। পুজোর পর এই সব বিজ্ঞাপন সরাতে দারুণ অসুবিধায় পড়েছিল কলকাতা পুরসভা। এছাড়া, কে কোথায় কোন বিজ্ঞাপন লাগাচ্ছে তার স্পষ্ট তথ্য না থাকায় অভিযোগ পেলেও সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে সমস্যা হচ্ছিল। এবার থেকে বিজ্ঞাপনের নীচে বিজ্ঞাপনদাতা সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট পুজো কমিটির নাম দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পুরসভা

error: Content is protected !!