শীতে দূর হবে খুশকি থেকে চুল পড়ার সমস্যা, রইল বিশেষ হেয়ার প্যাকের হদিশ

শীতে চুলের খুশকি দূর করার জন্য কিছু কার্যকরী ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতি রয়েছে। নিচে এসব পদ্ধতি দেওয়া হলো:
১. নারকেল তেল ও লেবুর রস
নারকেল তেল মাথার ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং লেবুর রস খুশকি দূর করতে সাহায্য করে।
পদ্ধতি:
দুই টেবিল চামচ নারকেল তেলে এক টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন।
এটি স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করুন এবং ৩০ মিনিট রেখে দিন।
হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
২. অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা মাথার ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং খুশকি দূর করে।
পদ্ধতি:
টাটকা অ্যালোভেরা জেল স্ক্যাল্পে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন।
৩.
ঠোঁট ফাটার সমস্যায় ঘরোয়া সমাধান: শীতকালেও ঠোঁট থাকবে মসৃণ ও নরম

শীতের শুরুতেই ঠোঁট ফাটার সমস্যা বেশিরভাগ মানুষের কাছে বড় একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। ঠোঁট ফাটার ফলে ব্যথা, শুষ্কতা এবং অনেক সময় রক্তক্ষরণও হতে পারে। বাজারচলতি পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করেও খুব একটা উপকার না পেলে কী করবেন? ঘরোয়া কিছু উপায় ব্যবহার করে সহজেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
ঠোঁট ফাটার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া টিপস
১. ঠোঁটের মৃত কোষ দূর করুন
ঠোঁটের আর্দ্রতা ধরে রাখতে হলে প্রথমেই মৃত কোষ সরিয়ে ফেলা জরুরি। চিনি গুঁড়ো ও মধু মিশিয়ে ঠোঁট এক্সফোলিয়েট করুন। এছাড়াও, চিনি গুঁড়ো ও কাঠবাদাম পেস্ট মিশিয়েও ব্যবহার করতে পারেন। এটি ঠোঁট নরম রাখতে সাহায্য করবে।
২.
প্রাকৃতিকভাবে চোখের পাপড়ি ঘন ও সুন্দর করে তোলার টেকসই উপায়

চোখের পাপড়ি আমাদের মুখের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা চোখকে আরো আকর্ষণীয় এবং সুন্দর করে তোলে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের চোখের পাপড়ি খুব পাতলা বা খাটো হয়, যা তাদের সৌন্দর্যকে কিছুটা কমিয়ে দেয়। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে, যা চোখের পাপড়ি ঘন এবং সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক চোখের পাপড়ি ঘন করার কিছু সহজ ও কার্যকরী প্রাকৃতিক উপায়।
১.
শীতে ত্বকের যত্নে প্রয়োজন একটু বাড়তি সতর্কতা ও যত্ন – রইল কিছু কার্যকরী টিপস

শীতকাল আসতে চলেছে, এবং সেই সঙ্গে ঠান্ডা, শুষ্ক বাতাসের প্রকোপও। শীতের মরশুমে ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখা বেশ কঠিন হয়ে যায়। কারণ শীতের শুষ্কতা ত্বককে রুক্ষ, শুষ্ক ও মলিন করে ফেলে। এই সময়ে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং সৌন্দর্য ধরে রাখতে দরকার কিছু বাড়তি যত্ন ও সতর্কতা। নিচে রইল কিছু সহজ অথচ কার্যকরী টিপস যা শীতে আপনাকে ত্বকের সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে।
১.
চুলের বৃদ্ধি ও সুস্বাস্থ্যের জন্য ৫টি যোগ ব্যায়াম

আজ আমি আপনাদের জন্য কিছু চমৎকার যোগ ব্যায়ামের টিপস নিয়ে এসেছি, যা স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি আপনার চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে এবং চুল পড়ার সমস্যা থেকেও মুক্তি দেবে। যদি আপনি কেমিক্যাল সমৃদ্ধ শ্যাম্পু বা কন্ডিশনার, এমনকি মেথি বা সিকাকাই ব্যবহার করেও ফল না পান, তবে যোগ ব্যায়াম আপনার জন্য একটি কার্যকরী সমাধান হতে পারে।
আমাদের চুল পড়া ও নতুন চুল গজানোর হার সবসময় ব্যালেন্সে থাকে। তবে বর্তমান সময়ে অতিরিক্ত চুল পড়া একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা বিভিন্ন কারণে ঘটে, যেমন মানসিক চাপ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মাথার ত্বকে সংক্রমণ এবং হরমোনাল ইমব্যাল্যান্স। এখানে পাঁচটি সহজ যোগাসন তুলে ধরা হলো
ব্রণর হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

ব্রণ একটি সাধারণ ত্বকের সমস্যা, যা অনেকের জীবনে বিরক্তির কারণ হতে পারে। এটি সাধারণত ত্বকের তৈলাক্ত অংশে বেশি দেখা যায়, বিশেষ করে মুখে, কাঁধে ও পিঠে। তবে সঠিক যত্ন ও নিয়মিত রুটিন মেনে চললে ব্রণ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এখানে কিছু উপায় দেওয়া হলো যা ব্রণর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে:
১.
অ্যালোভেরা জেলে লুকিয়ে একঢাল ঘন লম্বা চুলের রহস্য, কীভাবে ব্যবহার করবেন?

অ্যালোভেরা জেল প্রাচীনকাল থেকেই চুল এবং ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে, খুশকি দূর করে এবং চুলকে মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে। আসুন, জেনে নিই কীভাবে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করে ঘন, লম্বা চুলের স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন।
চুলের বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরা জেলের ব্যবহার
অ্যালোভেরা এবং নারকেল তেলের মিশ্রণ:
সমান পরিমাণ অ্যালোভেরা জেল এবং নারকেল তেল মিশিয়ে নিন।
মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় এবং পুরো চুলে ভালোভাবে লাগান।
১ ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হবে।
2.
বর্ষার মরশুম শুরু হতেই চোখ লাল বাংলার! কনজাংটিভাইটিস থেকে কীভাবে বাঁচবেন?

বর্ষার এই সময়ে আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেকের চোখ লাল হয়ে যায়, যা কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ হতে পারে। কনজাংটিভাইটিস, বা চোখের প্রদাহ, সাধারণত ভাইরাল বা ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের কারণে হয় এবং এটি খুবই সংক্রামক। তাই, এসময় সাবধানতা অবলম্বন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ:
চোখ লাল হয়ে যাওয়া
চোখে চুলকানি বা জ্বালা
চোখের জল পড়া
চোখের পাতায় লেগে থাকা ময়লা
দৃষ্টিতে অসুবিধা
কনজাংটিভাইটিস থেকে বাঁচার উপায়:
হাত ধোয়া: নিয়মিত সাবান এবং জল দিয়ে হাত ধোয়া। চোখ স্পর্শ করার আগে ও পরে হাত ধোয়া উচিত।
চোখের স্পর্শ এড়ানো: চোখে হাত না দেওয়া এবং চোখের জলে ময়লা বা ব্যাকটেরিয়া যাতে না যায় সেদিকে খেয়াল
রান্নাঘরের ৪টি ফেলনা উপকরণ যা ত্বকের লাবণ্য ফিরিয়ে আনতে পারে

আপনার রান্নাঘরের কিছু ফেলনা উপকরণ ত্বকের জন্য অমূল্য উপকারে আসতে পারে। এগুলো ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল করার পাশাপাশি, নানা ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে। নিচে চারটি উপকরণের সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হলো:
১. চাল ভেজানো জল
চাল ভেজানোর পরে যে জল বের হয়, তা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই জলে রয়েছে ভিটামিন B এবং E, যা ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে এবং ব্রণের দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বককে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত করে তোলে। চাল ভেজানো জল দিয়ে মুখ ধোয়া বা টোনার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
২.
দুই উপায়ে দূর হাঁটু ও কনুইয়ের কালচে দাগ!

পরিচ্ছন্নতাই যে আসল সৌন্দর্য, তা আমরা সবাই জানি। কিন্তু প্রতিদিন সময়ের অভাবে সম্পূর্ণভাবে নিজেকে যত্ন করে তোলা সম্ভব হয় না। এই সুযোগে শরীরের কিছু জায়গায় কালচে দাগ বা ময়লা জমতে শুরু করে, যা হঠাৎ চোখে পড়লে অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। হাঁটু, কনুই, এবং বাহুমূল—এই জায়গাগুলোতে দাগ পড়ার প্রবণতা বেশি থাকে। তবে চিন্তার কিছু নেই, কারণ এই দাগ দূর করার কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। চলুন জেনে নিই কীভাবে সহজে এই দাগগুলো দূর করা যায়।
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার: প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার প্রাকৃতিক উপাদান থেকে তৈরি, যা ত্বকের দাগ দূর করতে বেশ কার্যকর। এতে থাকা অ্যাসিটিক অ্যাসিড ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে