নরক চতুর্দশী: মহাকাব্যের আলোকে অশুভ শক্তি বিনাশের পরম্পরা

নরক চতুর্দশী কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত একটি বিশেষ পূজা, যা চতুর্দশী, রূপ চতুর্দশী এবং কালী চতুর্দশী নামেও পরিচিত। এটি মূলত মৃত্যু ও যমরাজের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং অশুভ শক্তির বিনাশের জন্য পালন করা হয়। দীপাবলির একদিন আগে পালিত হওয়ায় এই দিনটিকে ছোটো দীপাবলি নামেও অভিহিত করা হয়। এই দিনে সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালানোর মাধ্যমে দেবতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়। যমরাজের পুজোর মাধ্যমে জীবনের দীর্ঘায়ু ও স্বাস্থ্য কামনা করা হয়, সেইসঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করা হয়।
নরক চতুর্দশীর ঐতিহ্য ও পালন পদ্ধতি
প্রথা অনুযায়ী, কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে ভোরের আলো ফুটবার আগেই
আজ শুভ কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী

জন্মাষ্টমী হল শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিবস হিসেবে উদযাপিত একটি ধর্মীয় উৎসব। মথুরা, যেখানে দানব রাজা কংস রাজত্ব করতেন, সেখানেই শ্রীকৃষ্ণ দেবকীর অষ্টম সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন ভাদ্রপদ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে। সেই সময় ছিল মধ্যরাত্রি এবং রোহিণী নক্ষত্রের উদয়। এই কারণে, কৃষ্ণাষ্টমী প্রতি বছর শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন উদযাপন করে।
কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী মুহুরত:
যখন অষ্টমী মধ্যরাত্রির সময় বিদ্যমান থাকে, তখন উপবাস পরের দিন রাখা উচিত।
যদি দ্বিতীয় দিন মধ্যরাত্রি পর্যন্ত অষ্টমী তিথি বিদ্যমান থাকে, তবে উপবাস দ্বিতীয় দিনেই রাখা উচিত।
যদি দুই দিনের মধ্যে একদিন রাত্রির সময় অষ্টমী এবং রোহিণী নক্ষত্র বিদ্যমান থাকে, তবে সেই রাতের পরের দিন উপবাস রাখতে হবে।
যদি দুই