ঠনঠনিয়া কালী মন্দির: তন্ত্রপূজার প্রাচীন ইতিহাস ও নিরামিষ ভোগের অনন্যতা

ঠনঠনিয়া কালী মন্দির: তন্ত্রপূজার প্রাচীন ইতিহাস ও নিরামিষ ভোগের অনন্যতা

কালীপুজো আসন্ন, আর এই পূজার সাথে শক্তি আরাধনার এক গভীর ইতিহাস জড়িত। বাংলার দুর্গাপূজার যে প্রাচীনত্ব, কালী সাধনার ইতিহাস তার থেকেও বহুগুণ পুরনো। খুঁজলে দেখা যায়, বাংলার বিভিন্ন স্থানে ৭০০-৮০০ বছরের পুরনো কালী পূজার অস্তিত্ব রয়েছে। কলকাতার বুকেও ছড়িয়ে রয়েছে বহু পুরনো কালী মন্দির, যার মধ্যে ঠনঠনিয়া কালী মন্দির অন্যতম। দক্ষিণেশ্বর, কালীঘাট, লেক কালিবাড়ির মতো বিখ্যাত কালী মন্দিরের তালিকায় ঠনঠনিয়া কালী বাড়িও বিশেষ স্থান দখল করে আছে।

ঠনঠনিয়া কালী মন্দিরের প্রতিষ্ঠা

প্রাচীন কাহিনি থেকে জানা যায়, ১৭০৩ সালে সাধক উদয় নারায়ণ ব্রহ্মচারী ঠনঠনিয়া কালী মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। তন্ত্রবিদ্যায় পারদর্শী উদয় নারায়ণ নিজেই গড়েছিলেন মায়ের মূর্তি, যা আজও সিদ্ধেশ্বরী রূপে

কালীপুজোয় উপোস করে রাতজাগা: শরীর সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা

কালীপুজোয় উপোস করে রাতজাগা: শরীর সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা

কালীপুজো আমাদের কাছে এক বিশেষ উৎসব, যেখানে অনেকেই উপোস করে সারা রাত জাগেন। বাড়িতে পুজো হোক কিংবা পাড়ায়, যদি রাত জাগার পরিকল্পনা থাকে এবং উপোস করার কথা ভাবেন, তবে কিছু নিয়ম মানা অত্যন্ত জরুরি। খালি পেটে রাতজাগা অনেকের জন্য সহজ নয়। অভ্যাস না থাকলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। বিশেষ করে রক্তচাপের সমস্যা বা অন্য কোন রোগ থাকলে, নিয়ম না মানলে অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।

বিশিষ্ট চিকিৎসকরা জানান, “উপোসের পাশাপাশি অনেকেই জল পান করেন না, এমনকি প্রয়োজনীয় ওষুধও নিতে ভুলে যান। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।” চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী, নির্জলা উপোস শরীরের জন্য ভালো নয়। তাই

error: Content is protected !!