তবলা মহাভারতে ওস্তাদ জাকির হোসেন আর নেই।

জাকির হোসেন, ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম বরেণ্য তবলা বাদক। তার হাতে তবলা নিয়ে যেন মায়া জাগে। তার সুরের ছোঁয়ায় মুগ্ধ হয়েছে গোটা বিশ্ব।
“তবলার তালে নাচতো সুরের রথ সেই সুরকার জাকির হোসেন আর নেই।”জাকির হুসেনে ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ দেহত্যাগ করেন। জাকির হোসেন ১৯৫৯ সালের ৯ই মার্চ মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বিশ্ব বিখ্যাত তবলা বাদক, সুরকার, পারকশনিস্ট, সংগীত প্রয়োজন এবং চলচ্চিত্র অভিনেতা ছিলেন। তিনি তবলা বাদক আল্লাহর রাখার জ্যেষ্ঠপুত্র ছিলেন এবং তাকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ তবলা বাদকদের একজন হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত, জ্যাজ ফিউশন এবং বিশ্ব সংগীত অসামান্য অবদান রেখেছেন। আমরা জাকির হোসেনের পরিবার এবং অসংখ্য অনুরাগীদের প্রতি
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস ডে-তে এক বিশেষ মুহূর্ত: বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ও সবচেয়ে খাটো নারীর সাক্ষাৎ

লন্ডনের সাভয় হোটেলে একসঙ্গে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে বিশ্ববাসীকে মুগ্ধ করলেন বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা নারী রুমেইসা গেলগি এবং সবচেয়ে খাটো নারী জ্যোতি আমগে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস (GWR) ডে-তে এই দুই বিশেষ রেকর্ডধারীর প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎ রীতিমতো এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত।
রুমেইসা, যাঁর উচ্চতা ২১৫.১৬ সেমি (৭ ফুট ০.৭ ইঞ্চি), তিনি বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা জীবিত নারীর খেতাবধারী। অন্যদিকে, মাত্র ৬২.৮ সেমি (২ ফুট ০.৭ ইঞ্চি) উচ্চতার জ্যোতি, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সবচেয়ে খাটো জীবিত নারীর (মোবাইল) শিরোপা ধরে রেখেছেন। দুই নারীর উচ্চতার পার্থক্য ১৫২.৩৬ সেমি (পাঁচ ফুট) হলেও তাঁদের বন্ধুত্বে তা এক মুহূর্তের জন্যও বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি।
চায়ের টেবিলে গল্প