বিপদে মা যিনি রক্ষা করেন – বিপত্তারিণী ব্রতের কথা ও কাহিনি

বিপদে মা বিপত্তারিণী রক্ষা করেন তাঁর ভক্তকে—এ বিশ্বাসে আজও হাজার হাজার নারী পালন করেন বিপত্তারিণী ব্রত। এই ব্রতের ইতিহাস, আচার, পুরাণকথা ও আধুনিক বাস্তবতার গল্প নিয়েই এই নিবন্ধ।
জামাই ষষ্ঠীর ইতিহাস ও মাহাত্ম্য: কেন পালন করা হয় এই ব্রত?

জামাই ষষ্ঠী শুধু পেটপুজোর দিন নয়, এর পেছনে রয়েছে একটি প্রাচীন ধর্মীয় কাহিনি ও বিশ্বাস। ছোট বউ, বেড়াল আর মা ষষ্ঠীর এই কাহিনি আজও বহু ঘরে স্মরণীয়।
ঢাকে কাঠি, দিঘার জগন্নাথ মন্দিরে শুরু প্রাক-মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান, ধুমধাম করে হলো কলসযাত্রা

৩০ এপ্রিল শুভ অক্ষয় তৃতীয়ায় উদ্বোধন হতে চলেছে দিঘার জগন্নাথ মন্দির। তার আগে শুরু হলো কলসযাত্রার মাধ্যমে প্রাক-মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান। উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনিক আধিকারিকরাও।
আজ উৎপন্না একাদশী ব্রত: মাহাত্ম্য ও পূজার বিধি

উৎপন্না একাদশী হল একাদশী দেবীর আবির্ভাব তিথি, যিনি স্বয়ং ভগবান বিষ্ণুর এক বিশেষ রূপ। এই পবিত্র তিথিতে উপবাস করলে পূর্বজন্ম ও বর্তমান জীবনের সমস্ত পাপের মুক্তি লাভ হয় বলে মনে করা হয়। কথিত আছে, ভগবান বিষ্ণু স্বয়ং অসুর মুরকে বধ করার জন্য একাদশী দেবীর আবির্ভাব ঘটান। মুরকে বধ করার পর, ভগবান বিষ্ণু দেবী একাদশীকে বর দেন যে, যেই ভক্ত এই তিথিতে উপবাস পালন করবে, সে পাপমুক্ত হয়ে মোক্ষ লাভ করবে।
উৎপন্না একাদশী ব্রত পালনের পূজার বিধি
উৎপন্না একাদশী ব্রত পালনের নিয়ম অন্যান্য একাদশী ব্রতের মতোই সহজ ও সুশৃঙ্খল। পূজার নিয়ম নিচে উল্লেখ করা হলো:
দশমীর রাতে নিরামিষ খাবার গ্রহণ
দেবুত্থান একাদশী ব্রত: বৈকুণ্ঠ দ্বার খোলার শুভ লগ্ন ও পূজা পদ্ধতি

দেবুত্থান একাদশী পরনা সময়: ১৩ নভেম্বর, সকাল ৬:৪২:৩৫ থেকে ৮:৫১:৪২ পর্যন্ত
স্থিতিকাল: ২ ঘণ্টা ৯ মিনিট
কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথিতে দেবুত্থান একাদশী বা প্রাবোধিনী একাদশী পালিত হয়, যা দিওয়ালির পরপরেই আসে। আষাঢ় মাসের একাদশীতে ভগবান বিষ্ণু যোগনিদ্রায় যান এবং কার্তিকের একাদশীতে আবার জেগে ওঠেন। এই একাদশীকে দেবতাদের জাগরণের দিন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, চার মাস ধরে ক্ষীর সাগরে ঘুমন্ত থাকা পর, শ্রী বিষ্ণু এই দিনে পুনর্জীবন লাভ করেন। এই চার মাসকালীন সময়কে ‘চতুর্মাস’ বলা হয়, যেখানে কোনও শুভকাজ সম্পন্ন হয় না। দেবুত্থান একাদশী থেকে শুরু হয় সবধরনের ধর্মীয় ও শুভ কার্যকলাপ। এদিন
ভাদ্রপদ অমবস্যা ও এর মূল আচার ও তাৎপর্য

কলকাতা: অমাবস্যা তিথি শুরু হয়েছিল ২০২৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর সকাল ০৫:২৪:৪৪-এ এবং শেষ হয়েছে ২০২৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সকাল ০৭:২৭:৫৬-এ। ভাদ্রপদ মাসের কৃষ্ণ পক্ষের অমাবস্যা দিনটি ভাদ্রপদ অমাবস্যা নামে পরিচিত। এটি ভাদন বা ভাদী অমাবস্যা নামেও পরিচিত। এই দিনটি হিন্দু ধর্মে বিশেষ তাৎপর্য বহন করে, বিশেষত পূর্বপুরুষদের উদ্দেশ্যে ত্রিপ্পর (অবলম্বন), দান এবং কালসার্প দোষ মুক্তির জন্য। যেহেতু ভাদ্রপদ মাসটি শ্রী কৃষ্ণের উদ্দেশ্যে নিবেদিত, তাই ভাদ্রপদ অমাবস্যার গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। কুশা (সবুজ ঘাস) এই দিনটি সংগ্রহ করা হয় ধর্মীয় কার্যকলাপ, শ্রাদ্ধ ইত্যাদি সম্পাদনের জন্য।
ভাদ্রপদ অমাবস্যা ব্রত আচার
ভাদ্রপদ অমাবস্যা তিথি দান এবং পিতৃ তর্পণ (অবলম্বন