মাসিক শিবরাত্রি ২০২৫: উপবাস, মাহাত্ম্য ও মহাশিবরাত্রির বিশেষ তাৎপর্য

মাসিক শিবরাত্রি ২০২৫: উপবাস, মাহাত্ম্য ও মহাশিবরাত্রির বিশেষ তাৎপর্য

প্রতি মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশীতে পালন করা হয় মাসিক শিবরাত্রি। এই রাত্রি ভগবান শিবের আরাধনার জন্য অত্যন্ত শুভ ও গুরুত্বপূর্ণ। উপবাস ও জপের মাধ্যমে শিবভক্তরা পান মোক্ষলাভ ও মানসিক শান্তির আশীর্বাদ। জেনে নিন এই রাত্রির উপবাস পদ্ধতি, উপকারিতা ও মহাশিবরাত্রির বিশেষ তাৎপর্য।

দেবুত্থান একাদশী ব্রত: বৈকুণ্ঠ দ্বার খোলার শুভ লগ্ন ও পূজা পদ্ধতি

দেবুত্থান একাদশী ব্রত: বৈকুণ্ঠ দ্বার খোলার শুভ লগ্ন ও পূজা পদ্ধতি

দেবুত্থান একাদশী পরনা সময়: ১৩ নভেম্বর, সকাল ৬:৪২:৩৫ থেকে ৮:৫১:৪২ পর্যন্ত
স্থিতিকাল: ২ ঘণ্টা ৯ মিনিট

কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের একাদশী তিথিতে দেবুত্থান একাদশী বা প্রাবোধিনী একাদশী পালিত হয়, যা দিওয়ালির পরপরেই আসে। আষাঢ় মাসের একাদশীতে ভগবান বিষ্ণু যোগনিদ্রায় যান এবং কার্তিকের একাদশীতে আবার জেগে ওঠেন। এই একাদশীকে দেবতাদের জাগরণের দিন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, চার মাস ধরে ক্ষীর সাগরে ঘুমন্ত থাকা পর, শ্রী বিষ্ণু এই দিনে পুনর্জীবন লাভ করেন। এই চার মাসকালীন সময়কে ‘চতুর্মাস’ বলা হয়, যেখানে কোনও শুভকাজ সম্পন্ন হয় না। দেবুত্থান একাদশী থেকে শুরু হয় সবধরনের ধর্মীয় ও শুভ কার্যকলাপ। এদিন

জন্মাষ্টমীর পরদিন পালিত নন্দ উৎসব: উৎসবের আনন্দ ও ঐতিহ্য

জন্মাষ্টমীর পরদিন পালিত নন্দ উৎসব: উৎসবের আনন্দ ও ঐতিহ্য

ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে জন্মাষ্টমীর পরের দিন পালিত হয় এক বিশেষ উৎসব, যার নাম নন্দ উৎসব। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণা অষ্টমী তিথিতে পালিত এই উৎসবটি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এই উৎসবের প্রেক্ষাপট এবং উদযাপনের কিছু নিয়ম-আচার এখানে তুলে ধরা হলো।

নন্দ উৎসবের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

পুরাণ অনুযায়ী, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যখন কংস বধের জন্য মর্তে অবতীর্ণ হন, তখন তিনি মাতা দেবকীর কোলে জন্মগ্রহণ করেন। এই আনন্দে তাঁর পালক পিতা গোকুলরাজ নন্দ গোটা গোকুলবাসীকে নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। এই দিন শ্রীকৃষ্ণের জন্মের পর তাঁর পিতা বাসুদেব, শ্রীকৃষ্ণকে মাতা যশোদার কাছে রেখে আসেন এবং তার বদলে যশোদার কন্যা সন্তানকে দেবকীর কোলে তুলে দেন।

error: Content is protected !!