ওজন কমাতে জগিং না সাইকেল চালানো: কোনটি বেশি উপকারী?

ওজন কমানোর জন্য জগিং এবং সাইকেল চালানো দুটি কার্যকর শরীরচর্চার মাধ্যম। তবে, কোনটি বেশি উপকারী তা আপনার শারীরিক অবস্থান, লক্ষ্য এবং পছন্দের ওপর নির্ভর করে। চলুন, এক নজরে দেখা যাক কাদের জন্য কোনটি ভালো।
জগিং:
ক্যালোরি পুড়ানোর দ্রুততা: জগিং একটি উচ্চ তীব্রতা সম্পন্ন ব্যায়াম, যা শরীরের দ্রুত ক্যালোরি পোড়াতে সাহায্য করে।
হৃদরোগ ও ফিটনেস: এটি আপনার হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে এবং ধমনীগুলোর স্বাস্থ্যও ভালো রাখে।
মানসিক স্বাস্থ্য: জগিং আপনার মুড ভালো রাখতে সাহায্য করে, কারণ এটি এন্ডোরফিন নিঃসরণ করে, যা মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে।
কাদের জন্য উপকারী:
যারা দ্রুত ওজন কমাতে চান।
যারা শক্তিশালী পেশী গঠন
পেটের মেদ কমাতে চান? স্লিম কোমরের জন্য মেনে চলুন এই ৬টি টিপস

অনেকেই পেটের মেদ কমাতে চান, কিন্তু জীবনযাত্রার অনিয়ম, ভুল খাদ্যাভ্যাস, বেশি স্ট্রেস এবং দীর্ঘ সময় বসে থাকার কারণে পেটের আশেপাশে মেদ জমতে থাকে। এই মেদ কেবল সৌন্দর্য নয়, স্বাস্থ্যগত সমস্যাও সৃষ্টি করতে পারে। তবে সহজ কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন এবং জীবনযাত্রায় সচেতনতা আনলে পেটের মেদ কমানো সম্ভব। আসুন জেনে নিই স্লিম কোমর পেতে প্রয়োজনীয় কিছু কার্যকরী টিপস:
১.
পেটের মেদ কমানোর সকালের ৭টি সহজ অভ্যাস

পেটের মেদ নিয়ে চিন্তিত নন, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় পেটে দ্রুত মেদ জমে, যা স্বাভাবিকভাবে প্রভাব ফেলে আমাদের পছন্দের পোশাক পরার ক্ষেত্রে। এছাড়াও, পেটের অতিরিক্ত মেদ থেকে হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের মতো সমস্যার ঝুঁকি থাকে। তাই পেটের মেদ কমাতে ডায়েট ও জীবনযাপনে পরিবর্তন আনা অত্যন্ত জরুরি। আজকের লেখায় আমরা জানাবো ৭টি সকালের অভ্যাস যা পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।
কেন পেটে মেদ জমে?
পেটে মেদ জমার পেছনে বিভিন্ন কারণ রয়েছে, যেমন:
অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস
অপর্যাপ্ত শারীরিক কার্যকলাপ
মানসিক চাপ বা স্ট্রেস
অতিরিক্ত মদ্যপান
ঘুমের অভাব
বংশগত কারণ
পেটের মেদ কমানোর ৭টি সকালের অভ্যাস
১.
ওজন কমানোর নতুন ট্রেন্ড: ‘৩০-৩০-৩০ পদ্ধতি’

একবিংশ শতাব্দীতে এসে মানুষ এখন ব্যস্ত জীবনের মাঝে থেকেও হেলদি লাইফস্টাইলকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে। ফিটনেসের প্রতি সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ডায়েটের মধ্যে পরিবর্তন আসছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন ট্রেন্ড হিসেবে কিটো ডায়েটের জনপ্রিয়তা আমরা দেখেছি। তবে এখন হেলদি লাইফস্টাইলের জন্য ‘৩০-৩০-৩০ পদ্ধতি’ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই পদ্ধতিটি শুধুমাত্র ওজন কমাতে সাহায্য করে না, বরং শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে সহায়ক। চলুন এই পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।
৩০-৩০-৩০ পদ্ধতি কী?
এই পদ্ধতিটি তিনটি নিয়মের সমন্বয়ে গঠিত:
প্রতিদিনের খাবার থেকে ৩০ শতাংশ ক্যালরি বাদ দেওয়া।
৩০ মিনিট ব্যায়াম করা।
৩০ মিনিট মানসিক প্রশান্তি নিশ্চিত করা।
১) খাবারের চার্ট থেকে ৩০
হাঁটুর ব্যথা: কেন ৪০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের কাতর করছে এবং প্রতিস্থাপন ছাড়াও কি সমাধান আছে?

হাঁটুর ব্যথা এখন অনেকের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটা বয়স চল্লিশ হোক বা আশি, সকলেই এই সমস্যায় ভুগছেন। একটুখানি শুয়ে থাকার পর উঠতে গেলে ব্যথা, বসে থাকার পর দাঁড়াতে গেলে ব্যথা, সিঁড়ি ভাঙার সময় ব্যথা— এমন পরিস্থিতি আজকাল অনেকেই অনুভব করছেন। ঘরে ঘরে এই সমস্যা দেখা যাচ্ছে।
হাঁটুর ব্যথার কারণ
হাঁটুর ব্যথার পেছনে রয়েছে বিভিন্ন কারণ। হাড়ের গঠনে জন্মগত কোনো ত্রুটি, সংক্রমণ, আঘাত, আর্থ্রাইটিস, বা কার্টিলেজের ক্ষতি— সবই হাঁটুর ব্যথার কারণ হতে পারে। আবার কিছু কিছু টিউমারের কারণেও হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে।
তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে প্রধান দুটি কারণে হাঁটুর ব্যথা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রথমত, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং দ্বিতীয়ত, অস্টিয়ো
ওজন কমানোর ৮টি কার্যকর পদ্ধতি: ফিটনেস বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

বর্তমান সময়ে ওজন নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বেশ বেড়ে গিয়েছে। বিশেষ করে কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে ওজন নিয়ন্ত্রণের গুরুত্ব আরো বেশি করে সামনে এসেছে। স্থুলতা থেকে উদ্ভূত বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন- হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ইত্যাদির ঝুঁকি কমাতে জীবনযাপনে কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে। হারপার্স বাজারের সাম্প্রতিক একটি নিবন্ধে ফিটনেস বিশেষজ্ঞরা যে ৮টি পদ্ধতিকে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর বলে চিহ্নিত করেছেন, তা জেনে নিন সংক্ষেপে।
১.