হইচই-এ আসছে ‘ডাইনী’: তারকাদের সাথে বিশেষ আলাপচারিতায় উন্মোচিত রহস্যময় থ্রিলার

হইচই-এর আসন্ন থ্রিলার ওয়েব সিরিজ ‘ডাইনী’ নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ তুঙ্গে। মিমি চক্রবর্তী ও কৌশানি মুখোপাধ্যায় অভিনীত এই সিরিজে রয়েছে দুই বোনের বাঁচার লড়াই ও রহস্যময় এক গল্প। ১৪ই মার্চ হইচই-তে মুক্তি পেতে চলা এই সিরিজ নিয়ে আয়োজিত হলো এক বিশেষ আলোচনা সভা, যেখানে তারকারা ভাগ করে নেন তাদের অভিজ্ঞতা ও প্রস্তুতির গল্প।
পুরীতে শুরু হল ‘একেনবাবু’-র শুটিং, অনির্বাণের অভিজ্ঞতা: ‘অনুরাগীরা ছবি তুলছেন দেখলেই’, জানালেন অভিনেতা

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪: আবারও একেনবাবুর ভূমিকায় ফিরছেন অনির্বাণ চক্রবর্তী। জয়দীপ মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় তৈরি হচ্ছে একেনবাবুর নতুন সিরিজ়। দার্জিলিং এবং রাজস্থানের পর এবার একেনবাবুর পরবর্তী অভিযান হচ্ছে বাঙালির অন্যতম প্রিয় পর্যটনকেন্দ্র পুরীতে। সোমবার থেকে পুরীতে শুটিং শুরু হয়েছে। প্রথম দিনের শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে অনির্বাণ শেয়ার করলেন নিজের অনুভূতি।
অনির্বাণ ১৪ সেপ্টেম্বর পুরীতে পৌঁছেছেন। রবিবার দলের অন্যান্য সদস্যরা সেখানে এসে পৌঁছান। শুটিং শুরু হয় সোমবার সকাল থেকে। আগে ছেলেবেলায় একবার পুরী ভ্রমণ করলেও শুটিংয়ের কাজে এই প্রথমবার সেখানে এলেন অভিনেতা। নতুন গল্প সম্পর্কে কোনও তথ্য প্রকাশ করতে রাজি হননি তিনি, তবে বললেন, “সকাল থেকে টানা শুটিং চলছে। গতকাল কিছুটা মেঘলা আবহাওয়া
অনন্যা চট্টোপাধ্যায়ের ‘কাঁটায় কাঁটায়’ কলকাতার মিস্ট্রি রুমে রোমাঞ্চের ছোঁয়া!

কলকাতা, ১২ আগস্ট, ২০২৪: জিই৫-এর নতুন বাংলা মিস্ট্রি থ্রিলার সিরিজ ‘কাঁটায় কাঁটায়’-এর রোমাঞ্চ কলকাতায় বাস্তবতা পেল গতকাল। ১৫ আগস্টের স্বাধীনতা দিবসের প্রিমিয়ারের আগে, শহরের জনপ্রিয় মিস্ট্রি-সলভিং হটস্পট ‘মিস্ট্রি রুম’কে নাটকীয়ভাবে সিরিজের কেম্পে পরিণত করা হয়েছিল। প্রধান অভিনেত্রী অনন্যা চট্টোপাধ্যায় নিজে উপস্থিত হয়ে অংশগ্রহণকারীদের এই বিশেষ অভিজ্ঞতা পরিচালনা করেন, যা সিরিজের গল্পের মতোই একটি নিভৃত হোটেলে বন্দি থাকার অনুভূতি তুলে ধরেছে।
অনন্যা চট্টোপাধ্যায়, যিনি শোতে রানী বসুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন, তার উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন, “কলকাতার পরিবেশ অত্যন্ত উদ্দীপ্ত ছিল!
রূদ্র ব্যানার্জীর পরিচালনায় আসছে, হাড় কাঁপানো ভয়ের ওয়েব সিরিজ “They Haunt”

বিনোদন জগতে, ইদানিং কালের দর্শক দের কাছে ভৌতিক বা হরর ওয়েব সিরিজ বা চলচিত্র খুবই জনপ্রিয় একটি বিষয়। কারণ মানুষ ভয় পেতে ভালোবাসে বা বলা যায় ভয় পাওয়ার আনন্দ পেতে ভালোবাসে। কিন্তু বাংলায় সেইঅর্থে ভয়ের বিনোদন কোথায়??
এর আগেও অনেক পরিচালক ভৌতিক বিষয়ের ওপর কাজ করলেও তা দর্শকদের কাছে পরিবেশন হবার সময় কমেডি সিনেমায় পরিবর্তিত হয়েযায়। তাহলে এবার পরিচালক রূদ্র ব্যানার্জী কি পারবেন বাংলার দর্শক কে ভয় পাওয়াতে ???
আমরা কথা বলেছিলাম পরিচালক রূদ্র ব্যানার্জীর সাথে। পরিচালক রূদ্র ব্যানার্জী আমাদের জানালেন, প্রথমত, বাংলা বিনোদনের ক্ষেত্রে সেটা সিনেমা হোক বা সিরিয়াল বা ওয়েব সিরিজ….