বাবা ভাঙ্গার ভবিষ্যদ্বাণী: সিরিয়ার পতনের পর শুরু হবে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ, সত্যি হতে চলেছে ভয়ংকর ভবিষ্যদ্বাণী!

বুলগেরিয়ার রহস্যময় অন্ধ নারী ভবিষ্যদ্বক্তা বাবা ভাঙ্গাকে বলা হয় বলকানের নস্ট্রাডামাস। তাঁর ভবিষ্যদ্বাণীগুলির মধ্যে প্রায় ৮৫ শতাংশই বাস্তবে পরিণত হয়েছে। ১৯৭০-এর দশক থেকে বিভিন্ন ঘটনার ভবিষ্যদ্বাণী করে তিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন। ৯/১১ হামলা, প্রিন্সেস ডায়নার মৃত্যুর ঘটনা, চেরনোবিল বিপর্যয়, ব্রেক্সিট—এসবের মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার ভবিষ্যদ্বাণী তিনি করেছিলেন, যা পরে একে একে সত্যি হয়ে যায়। এমনকি ২০২৪ সালের জন্যও তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী অনেকটাই সত্যি হয়ে উঠেছে।
নতুন বছর সম্পর্কেও বাবা ভাঙ্গা বেশ কিছু আশঙ্কাজনক ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। তাঁর মতে, ২০২৫ সালে ইউরোপে এক ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হবে, যা ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি এবং প্রাণহানি সৃষ্টি করবে। তিনি আরও বলেছেন, ২০২৫ সালেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ
শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের বার্তা, দেশ ছেড়েছেন বাশার আল আসাদ?

সিরিয়ার রাজধানী দামাস্কাসে প্রবেশ করেছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যরা। বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছেন। এই প্রেক্ষাপটে, বিদ্রোহীদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রস্তুত সিরিয়ার সরকার, এমনটাই জানালেন প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ গাজি জালালি। তবে তিনি চান, এই প্রক্রিয়াটি যেন সংঘাতমুক্ত এবং শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়।
গত কয়েক দিনে একের পর এক শহর বিদ্রোহীদের দখলে চলে যাচ্ছে। শনিবার রাত থেকেই দামাস্কাস ঘিরে ফেলে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী ‘হায়াত তাহরির আল-শাম’ (এইচটিএস) এবং তাদের সহযোগী ‘জইশ আল-ইজ্জা’। রবিবার সকালেই তারা রাজধানীতে প্রবেশ করে এবং একাধিক সরকারি ভবনের দখল নেয়। সেনাবাহিনী বিদ্রোহীদের চাপ সামলাতে না পেরে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
সেনাবাহিনীর
সিরিয়ায় নতুন সংঘাত: আলেপ্পোতে বিদ্রোহীদের অগ্রগতি, মৃত্যু ৩০০ ছাড়িয়েছে

পশ্চিম এশিয়ার গাজা, লেবানন ও ইরানেও যুদ্ধ পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠার পর, এখন সিরিয়াতেও নতুন করে সংঘাতের আগুন জ্বলে উঠেছে। গত ৪৮ ঘণ্টায় সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুগত সেনাদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলি বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করেছে। এই সংঘর্ষে অন্তত ৩০০ মানুষ নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে সেনা, বিদ্রোহী এবং অসামরিক নাগরিকও রয়েছেন।
সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পোর অর্ধেকের বেশি এলাকা বর্তমানে বিদ্রোহী সংগঠন হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) ও তাদের সহযোগী জইশ আল-ইজ্জার দখলে। একসময় এই শহর বিদ্রোহীদের শক্তিশালী ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল, তবে ২০১৬ সালে রাশিয়া ও ইরানের সহায়তায় আসাদের সেনারা শহরটি পুনর্দখল করতে সক্ষম হয়েছিল। বর্তমানে, আলেপ্পোর পতনের