হার্ট অ্যাটাক: পটাশিয়ামের মাত্রা হঠাৎ বেড়ে গেলেও হতে পারে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, কারা ঝুঁকিতে, কী খাবেন না?

হার্ট অ্যাটাক: পটাশিয়ামের মাত্রা হঠাৎ বেড়ে গেলেও হতে পারে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, কারা ঝুঁকিতে, কী খাবেন না?

হাইপারক্যালেমিয়া বা উচ্চ পটাশিয়াম হৃদস্পন্দন ব্যাহত করে হঠাৎ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ঘটাতে পারে। কারা ঝুঁকিতে, কোন খাবার এড়াবেন ও প্রতিরোধের উপায় জেনে নিন।

রাত জেগে যে যে শারীরিক বিপদ ডেকে আনছি আমরা এবং এর থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার উপায় কি কি?

রাত জেগে যে যে শারীরিক বিপদ ডেকে আনছি আমরা এবং এর থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার উপায় কি কি?

আমাদের ব্যস্ত জীবনে রাত জেগে কাজ করা বা বিনোদনের জন্য জেগে থাকা একটি স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে, এই অভ্যাস শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। রাত জেগে থাকার ফলে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে যা আমাদের সামগ্রিক সুস্থতার ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে।

১. ঘুমের অভাবের কারণে ক্লান্তি ও অমনোযোগিতা

রাতে যথাযথ ঘুম না হলে আমাদের মস্তিষ্ক ও শরীর সঠিকভাবে বিশ্রাম পায় না। এর ফলে সারাদিন ক্লান্তি, অমনোযোগিতা, এবং স্মৃতিশক্তির ঘাটতি দেখা দেয়। দীর্ঘমেয়াদে, এটি মানসিক চাপ বাড়িয়ে তোলে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাও হ্রাস পায়।

২.

মহিলাদের জন্য কেন উপকারী ম্যাগনেশিয়াম? এর অভাবে কি সমস্যা দেখা দেয় শরীরে? কোন কোন খাবার থেকে পাবেন?

মহিলাদের জন্য কেন উপকারী ম্যাগনেশিয়াম? এর অভাবে কি সমস্যা দেখা দেয় শরীরে? কোন কোন খাবার থেকে পাবেন?

ম্যাগনেশিয়াম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, যা মহিলাদের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। এটি শরীরে বিভিন্ন বায়োকেমিক্যাল প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত, যেমন প্রোটিন সংশ্লেষণ, মাংসপেশির কার্যকলাপ, নার্ভ ফাংশন, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ।

হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ: মহিলাদের ক্ষেত্রে হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে ম্যাগনেশিয়াম খুবই উপকারী। এটি ক্যালসিয়ামের শোষণে সহায়তা করে, যা হাড়ের গঠনে সাহায্য করে। বিশেষ করে মেনোপজের পর মহিলাদের হাড় দুর্বল হয়ে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে, তাই ম্যাগনেশিয়াম তাদের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণে: ম্যাগনেশিয়াম স্নায়ুর কার্যকলাপকে নিয়ন্ত্রণ করে, যা মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। এটি গামা-অ্যামিনোবিউট্রিক অ্যাসিড (GABA) নামক নিউরোট্রান্সমিটার উৎপাদনে সাহায্য করে

উচ্চ রক্তচাপ: এই নীরব ঘাতক সম্পর্কে আপনি কতটা জানেন?

উচ্চ রক্তচাপ: এই নীরব ঘাতক সম্পর্কে আপনি কতটা জানেন?

উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন এমন একটি অবস্থা যা প্রায়শই লক্ষণবিহীন থাকে, কিন্তু এটি শরীরে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। আসুন এই নীরব ঘাতক সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানি।

উচ্চ রক্তচাপের সংজ্ঞা

উচ্চ রক্তচাপ হল এমন একটি অবস্থা যেখানে রক্তের চাপ ধারাবাহিকভাবে উচ্চ থাকে। সাধারণত, রক্তচাপের দুটি সংখ্যা থাকে: সিস্টোলিক (উপরের সংখ্যা) এবং ডায়াস্টোলিক (নিচের সংখ্যা)। সিস্টোলিক রক্তচাপ ১২০ মিমি এইচজি এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৮০ মিমি এইচজি হওয়া উচিত। একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ–স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি। কারও রক্তচাপের মাত্রা যদি ১৪০/৯০ বা এর চেয়ে বেশি হয়, তাহলে বুঝতে হবে যে তাঁর উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। অন্যদিকে রক্তচাপ যদি

পিসিওএসের সমস্যায় কারা বেশি ভোগেন, হরমোন ভারসাম্যহীন হয়ে পরার লক্ষণ সম্পর্কে জানুন ও নিরাময়ের পদ্ধতি কি কি

পিসিওএসের সমস্যায় কারা বেশি ভোগেন, হরমোন ভারসাম্যহীন হয়ে পরার লক্ষণ সম্পর্কে জানুন ও নিরাময়ের পদ্ধতি কি কি

পিসিওএসের প্রকৃতি ও কারণ

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম (PCOS) একটি সাধারণ হরমোনাল সমস্যা, যা মহিলাদের মধ্যে প্রায়শই দেখা যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ভুল এবং অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসের কারণে পিসিওএসের সমস্যায় ভোগার সংখ্যা বেড়েছে। এই সমস্যার ফলে শরীরে অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের বৃদ্ধি ঘটে, যার কারণে ডিম্বাশয়ের চারপাশে ছোট ছোট সিস্ট গঠন হয়। এটি অনিয়ন্ত্রিত ঋতুস্রাবের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং মহিলাদের ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে।

হরমোন ভারসাম্যহীনতার লক্ষণ

পিসিওএসে আক্রান্ত মহিলাদের শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। এই সমস্যা বিভিন্ন লক্ষণের মাধ্যমে প্রকাশ পায়, যেমন:

অসঙ্গত ঋতুস্রাব: অনিয়মিত ঋতুস্রাব পিসিওএসের অন্যতম প্রধান লক্ষণ। ঋতুস্রাব খুব কম বা খুব বেশি হতে পারে।

ওজন বৃদ্ধি

error: Content is protected !!