রাত জেগে যে যে শারীরিক বিপদ ডেকে আনছি আমরা এবং এর থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার উপায় কি কি?

আমাদের ব্যস্ত জীবনে রাত জেগে কাজ করা বা বিনোদনের জন্য জেগে থাকা একটি স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে, এই অভ্যাস শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। রাত জেগে থাকার ফলে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে যা আমাদের সামগ্রিক সুস্থতার ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলে।
১. ঘুমের অভাবের কারণে ক্লান্তি ও অমনোযোগিতা
রাতে যথাযথ ঘুম না হলে আমাদের মস্তিষ্ক ও শরীর সঠিকভাবে বিশ্রাম পায় না। এর ফলে সারাদিন ক্লান্তি, অমনোযোগিতা, এবং স্মৃতিশক্তির ঘাটতি দেখা দেয়। দীর্ঘমেয়াদে, এটি মানসিক চাপ বাড়িয়ে তোলে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাও হ্রাস পায়।
২.
স্ট্রোকের এসব লক্ষণ অবহেলা করলেই মৃত্যুর ঝুঁকি

স্ট্রোক করলে রক্ষা নেই!
স্ট্রোককে মৃত্যুর চতুর্থ কারণ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। স্ট্রোক হঠাৎ করে হলেও এর পূর্বে শারীরিক কিছু সমস্যা লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পায়। অনেকেই এসব লক্ষণকে অবহেলা করেন, ফলে স্ট্রোক হলে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে।
স্ট্রোক কী?
মস্তিষ্কের কোনো অংশে রক্ত চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে এবং সেই অংশের কোষ নষ্ট হলে তাকে স্ট্রোক বলা হয়। মস্তিষ্ক শরীরের রক্তের মাত্র দুই শতাংশ ব্যবহার করে, কিন্তু মস্তিষ্কের কোষসমূহ অত্যন্ত সংবেদনশীল। অক্সিজেন বা শর্করার সরবরাহে সমস্যা হলে দ্রুত এই কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়। স্ট্রোক দুই ধরনের হতে পারে: ইসচেমিক স্ট্রোক (আঞ্চলিকভাবে রক্ত চলাচল বন্ধ হওয়া) এবং হেমোরেজিক স্ট্রোক (মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ)।
লক্ষণ