গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস ডে-তে এক বিশেষ মুহূর্ত: বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা ও সবচেয়ে খাটো নারীর সাক্ষাৎ

লন্ডনের সাভয় হোটেলে একসঙ্গে চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে বিশ্ববাসীকে মুগ্ধ করলেন বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা নারী রুমেইসা গেলগি এবং সবচেয়ে খাটো নারী জ্যোতি আমগে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস (GWR) ডে-তে এই দুই বিশেষ রেকর্ডধারীর প্রথমবারের মতো সাক্ষাৎ রীতিমতো এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত।
রুমেইসা, যাঁর উচ্চতা ২১৫.১৬ সেমি (৭ ফুট ০.৭ ইঞ্চি), তিনি বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা জীবিত নারীর খেতাবধারী। অন্যদিকে, মাত্র ৬২.৮ সেমি (২ ফুট ০.৭ ইঞ্চি) উচ্চতার জ্যোতি, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সবচেয়ে খাটো জীবিত নারীর (মোবাইল) শিরোপা ধরে রেখেছেন। দুই নারীর উচ্চতার পার্থক্য ১৫২.৩৬ সেমি (পাঁচ ফুট) হলেও তাঁদের বন্ধুত্বে তা এক মুহূর্তের জন্যও বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি।
চায়ের টেবিলে গল্প
আটলান্টার রাস্তায় আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ

ভারতের মাটি থেকে হাজার মাইল দূরে, আটলান্টার রাস্তায়ও এবার শোনা যাচ্ছে আরজি কর হাসপাতালের ছাত্রী-খুনের প্রতিবাদের গর্জন। বাংলার হৃদয়কে নাড়া দিয়ে এই ঘটনার প্রতিবাদে সামিল হচ্ছে প্রবাসী বাঙালিরাও। ১৪ অগস্ট মধ্যরাতে যখন বাংলার শহর-গ্রামে মিছিল চলছে, ঠিক তখনই আটলান্টায় বসবাসকারী বাঙালিরা নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশের জন্য পথে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য এবং সুমন হালদারের মতো প্রবাসী বাঙালিদের উদ্যোগে আটলান্টার বাঙালি সম্প্রদায় একত্রিত হয়েছে। যদিও এ দিনের প্রতিবাদ কর্মসূচি কোনও ক্লাব বা সংগঠনের ব্যানারে নয়, বরং স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। আটলান্টার স্থানীয়রাও এই প্রতিবাদে শামিল হচ্ছেন, যা পুরো ঘটনাটিকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে।
বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, আরজি কর হাসপাতালে