আজ শুভ গণেশ চতুর্থী: গণেশ চতুর্থীর তাৎপর্য, পূজা বিধি ও কাহিনী

প্রতিবছর ভাদ্রপদ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থীতে গণেশ চতুর্থী উদযাপিত হয়। বিশ্বাস অনুযায়ী, এই দিনে স্বাতী নক্ষত্র এবং সিংহ লগ্নের অধীনে সোমবারে মধ্যাহ্নকালে ভগবান গণেশের জন্ম হয়েছিল। এজন্যই এই দিনটিকে প্রধান গণেশ চতুর্থী বা বিনায়ক চতুর্থী হিসেবে গণ্য করা হয়। একে কালঙ্ক চতুর্থী নামেও ডাকা হয় এবং কিছু অঞ্চলে এটি দণ্ড চতুর্থী নামেও পরিচিত।
গণেশ চতুর্থীর মুহুর্ত
১. এই উৎসব মধ্যাহ্নকালে চতুর্থী তিথি চলাকালীন উদযাপিত হয়।
২. যদি এই উৎসব রবিবার বা মঙ্গলবারে পড়ে, একে মহা চতুর্থী বলা হয়, যা এর তাৎপর্য বহুলাংশে বৃদ্ধি করে।
গণেশ চতুর্থী ব্রত ও পূজা বিধি
১.
আজ সংকষ্টি চতুর্থী: সংক্ষিপ্ত সাফল্যের উৎসব

সংকষ্টি চতুর্থী হল একটি পবিত্র উৎসব যা হিন্দু পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী কৃষ্ণ পক্ষের চতুর্থী তিথিতে পালিত হয়। এটি ভগবান গণেশের প্রতি উৎসর্গীকৃত একটি উৎসব। ‘সংকষ্টি’ শব্দটির অর্থ হল কঠিন এবং খারাপ সময় থেকে মুক্তি বা স্বাধীনতা এবং ‘চতুর্থী’ শব্দটি চতুর্থ অবস্থাকে বোঝায়। এই দিনে উপবাস এবং পূজা করলে শান্তি, সমৃদ্ধি, জ্ঞান এবং চতুর্থ অবস্থায় পৌঁছানো যায়।
সংকষ্টি চতুর্থী: সাফল্যের প্রবাহ
হিন্দু পঞ্চাঙ্গ অনুযায়ী, পূর্ণিমার পর চতুর্থ দিন এবং অমাবস্যার পর চতুর্থ দিন চতুর্থী হিসেবে পালিত হয়। দুটি চতুর্থী রয়েছে, যথা বিনায়ক চতুর্থী এবং সংকষ্টি চতুর্থী। যখন এই উৎসবটি মঙ্গলবারে পড়ে, তখন এটিকে অঙ্গারকি চতুর্থী বলা হয়। ভারতের মানুষ এই উৎসবটি