“চন্দননগরে আলোহীন জগদ্ধাত্রী পুজো: প্রতিবাদে বন্ধ মণ্ডপের আলোকসজ্জা”

চন্দননগরের মধ্যাঞ্চল সার্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটি তাদের পুজোর মণ্ডপে আলো বন্ধ করে এক অভিনব প্রতিবাদে সামিল হয়েছে। তাদের অভিযোগ, পুজো মণ্ডপের সামনের পুকুরে দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা লেজার শো হঠাৎ দুর্ঘটনার আশঙ্কায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, যদিও এত বছরে কোনো রকম দুর্ঘটনা ঘটেনি।
পুজো কমিটির বক্তব্য
পুজো কমিটির সদস্যরা জানান, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, পুলিশ তাদের দেখা করার জন্য পরদিন ডাকলেও পরে কোনোরকম সহায়তা করেনি। এমনকি, বিষয়টি নিয়ে পরিষ্কার করে কিছু জানাতেও অস্বীকৃতি জানায়। ফলে প্রতিবাদের উপায় হিসেবে মণ্ডপের আলোকসজ্জাই বন্ধ করে দেয় কমিটি।
মানুষের বিনোদনের কেন্দ্রবিন্দু
পুজোর এই লেজার শো চন্দননগরের মানুষের কাছে এক আকর্ষণের
চন্দননগরে ‘হার্বাল আইভরি’-র সাজে অপরূপা জগদ্ধাত্রী

০৭ নভেম্বর ২০২৪, নিজস্ব সংবাদদাতা, চুঁচুড়া: হেমন্তের দেবী জগদ্ধাত্রী, যাঁকে বলা হয় ‘হৈমন্তিকা,’ তাঁর অপরূপ রূপ নিয়ে চিরকালই মুগ্ধ থাকে ভক্তমণ্ডলী। পুরাণ অনুসারে দেবীর সৌন্দর্য অতুলনীয়। চন্দননগরে এই দেবীর পূজায় তাঁর সৌন্দর্যে যোগ হয় বিশেষ সাজের আভিজাত্য, যা দর্শকদের আরও বেশি আকর্ষণ করে। চন্দননগরের কেন্দ্রীয় জগদ্ধাত্রী পূজা কমিটি গত পঞ্চাশ বছর ধরে দেবীর এই বিশেষ সজ্জাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে পুরস্কার প্রদান করে আসছে।
জগদ্ধাত্রী প্রতিমাকে মূলত শোলার সামগ্রী দিয়ে সাজানো হয়। সেই সজ্জায় শিল্পের অসাধারণ ছোঁয়া থাকে, যা দেবীর সৌন্দর্যকে অনন্য করে তোলে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শোলার সাজে থিমের প্রভাব দেখা যাচ্ছে, এবং পূজা উদ্যোক্তারা প্রতিবারই নতুন নতুন
সুন্দর মণ্ডপ ও তোরণের সাজে সেজে উঠেছে চন্দননগর: অপেক্ষা শুধু জগদ্ধাত্রী পুজোর

নিজস্ব প্রতিবেদন, চুঁচুড়া: জগদ্ধাত্রী পুজো শুরু হতে আর মাত্র একদিন বাকি। আগামী সাত নভেম্বর থেকে পুজোর উদযাপন শুরু হবে। ইতিমধ্যেই চন্দননগর শহর নতুন রূপে সজ্জিত হয়েছে। বাংলার এক ঐতিহ্যমণ্ডিত উৎসবের শুরু চন্দননগরে জগদ্ধাত্রীর আরাধনা দিয়ে। তবে জগদ্ধাত্রী পুজোর সূচনা ঠিক কোথায় হয়েছিল—চন্দননগর না কৃষ্ণনগর—তা নিয়ে আজও বিতর্ক বিরাজমান। সময়ের সাথে সাথে চন্দননগরের বহু পুজো শতাব্দী পেরিয়ে গিয়েছে। কিছু পুজো আছে যেগুলি অর্ধশতাব্দী ধরে পালিত হচ্ছে। এ বছর চন্দননগরের কেন্দ্রীয় পুজো কমিটির অধীনস্থ পাঁচটি পুজো ৫০ বছরে পদার্পণ করেছে। দুইটি পুজোর বয়স হয়েছে ৭৫ বছর এবং একটি পুজো পালিত হচ্ছে ২৫ বছর ধরে।
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটির পক্ষ থেকে