আজকের উৎসব গোবর্ধন পূজা: প্রকৃতি ও মানবতার প্রতি শ্রদ্ধার উৎসব

আজকের উৎসব গোবর্ধন পূজা: প্রকৃতি ও মানবতার প্রতি শ্রদ্ধার উৎসব

গোবর্ধন পূজা হিন্দু ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎসব। এই উৎসব প্রকৃতি এবং মানবজাতির সাথে সংযোগের প্রতীক। হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী, কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের প্রথম দিনে গোবর্ধন পূজা বা অন্নকূট উদযাপিত হয়। গোটা ভারতে এই উৎসব পালন করা হলেও উত্তর ভারতে, বিশেষ করে মথুরা, বৃন্দাবন, নন্দগাঁও, গোকুল এবং বরসানার মতো ভ্রজভূমি এলাকায় এর গুরুত্ব বিশেষভাবে অনুভূত হয়। এই অঞ্চলগুলোর সঙ্গে গোবর্ধন পূজার গভীর সংযোগ রয়েছে কারণ এই স্থানেই শ্রীকৃষ্ণ গোবর্ধন পূজার জন্য গোকুলবাসীদের অনুপ্রাণিত করেছিলেন এবং দেবরাজ ইন্দ্রের অহংকার দূর করেছিলেন।

গোবর্ধন পূজার তারিখ ও ধর্মগ্রন্থের উল্লেখ

গোবর্ধন পূজা কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের প্রথম দিনে পালন করা হয় এবং এটি কিছু বিশেষ

নরক চতুর্দশী: মহাকাব্যের আলোকে অশুভ শক্তি বিনাশের পরম্পরা

নরক চতুর্দশী: মহাকাব্যের আলোকে অশুভ শক্তি বিনাশের পরম্পরা

নরক চতুর্দশী কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত একটি বিশেষ পূজা, যা চতুর্দশী, রূপ চতুর্দশী এবং কালী চতুর্দশী নামেও পরিচিত। এটি মূলত মৃত্যু ও যমরাজের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন এবং অশুভ শক্তির বিনাশের জন্য পালন করা হয়। দীপাবলির একদিন আগে পালিত হওয়ায় এই দিনটিকে ছোটো দীপাবলি নামেও অভিহিত করা হয়। এই দিনে সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালানোর মাধ্যমে দেবতার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়। যমরাজের পুজোর মাধ্যমে জীবনের দীর্ঘায়ু ও স্বাস্থ্য কামনা করা হয়, সেইসঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুর হাত থেকে মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করা হয়।

নরক চতুর্দশীর ঐতিহ্য ও পালন পদ্ধতি

প্রথা অনুযায়ী, কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে ভোরের আলো ফুটবার আগেই

error: Content is protected !!