পুজোর আগে ফ্যাশনে প্রতিবাদের ঢেউ: আরজি কর আন্দোলনের সমর্থনে টি-শার্টের জোয়ার!

১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪: আরজি কর আন্দোলনের পটভূমিতে কলকাতায় টি-শার্ট ফ্যাশনে বিপ্লব ঘটেছে। ‘আর কবে?’ স্লোগান দিয়ে অরিজিৎ সিংহের গাওয়া গানটি যেমন আন্দোলনের এক প্রতীক হয়ে উঠেছে, সেই গান থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই তৈরি হয়েছে নানা ধরনের টি-শার্ট। মূলত ‘আরজি কর আন্দোলন’-এর সমর্থনে বাজারে এসেছে এসব টি-শার্ট। প্রতিটি টি-শার্টেই থাকছে প্রতিবাদী স্লোগান, যা আন্দোলনের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
ফ্যাশনে প্রতিবাদের ছোঁয়া
টি-শার্টের ওপর মুঠো করা হাতের ছবি ও সাদা হরফে লেখা ‘আর কবে?’ স্লোগান যেন নতুন প্রজন্মের প্রতিবাদের ভাষা হয়ে উঠেছে। শুধু এই একটি নয়, ‘আমার দুর্গা বিচার চায়’, ‘বিচার চাই’, ‘জাস্টিস ফর তিলোত্তমা’ ইত্যাদি স্লোগান দেওয়া
উৎসবের আনন্দে প্রতিবাদের বার্তা: পুজোর ক্যানভাসে ছায়া ফেলল আরজি কর কাণ্ড

কলকাতার এক পুজোয় প্রতিবাদের ছবি
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪: স্বর্গের দেবীকে পূজার অর্ঘ্য দেওয়া কি সম্ভব, যখন মর্ত্যের কন্যা যন্ত্রণা ভোগ করে?
আটলান্টার রাস্তায় আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদ

ভারতের মাটি থেকে হাজার মাইল দূরে, আটলান্টার রাস্তায়ও এবার শোনা যাচ্ছে আরজি কর হাসপাতালের ছাত্রী-খুনের প্রতিবাদের গর্জন। বাংলার হৃদয়কে নাড়া দিয়ে এই ঘটনার প্রতিবাদে সামিল হচ্ছে প্রবাসী বাঙালিরাও। ১৪ অগস্ট মধ্যরাতে যখন বাংলার শহর-গ্রামে মিছিল চলছে, ঠিক তখনই আটলান্টায় বসবাসকারী বাঙালিরা নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশের জন্য পথে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য এবং সুমন হালদারের মতো প্রবাসী বাঙালিদের উদ্যোগে আটলান্টার বাঙালি সম্প্রদায় একত্রিত হয়েছে। যদিও এ দিনের প্রতিবাদ কর্মসূচি কোনও ক্লাব বা সংগঠনের ব্যানারে নয়, বরং স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। আটলান্টার স্থানীয়রাও এই প্রতিবাদে শামিল হচ্ছেন, যা পুরো ঘটনাটিকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে।
বিশ্বনাথ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, আরজি কর হাসপাতালে