মিলিন্দ সোমান ও অঙ্কিতা কনওয়ার মহা কুম্ভ মেলায়: আধ্যাত্মিকতার মাঝে এক বিশেষ অভিজ্ঞতা

মিলিন্দ সোমান ও অঙ্কিতা কনওয়ার সম্প্রতি মহা কুম্ভ মেলায় অংশগ্রহণ করেছেন, যা এই বছর আধ্যাত্মিকতার এক বিরল অভিজ্ঞতা প্রদান করছে। বিশেষত, মা উমাবিশ্যা তিথিতে এই যুগান্তকারী মেলায় স্নান ও আধ্যাত্মিক আচার অনুষ্ঠান করার মাধ্যমে তাঁরা জীবনের গুরুত্ব ও সীমাবদ্ধতা উপলব্ধি করেছেন। এই অভিজ্ঞতা তাঁদের জীবনকে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার সুযোগ দিয়েছে, যা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা তাঁদের পোস্টগুলির মাধ্যমে ভক্তদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
শ্ৰীরামকৃষ্ণের আশীর্বাদ: জীবনের অন্তিম মুহূর্তে আত্মার স্বরূপ প্রকাশ

শ্ৰীরামকৃষ্ণ হলো এক ধরণের ছাঁচ। মানুষ বানানোর ছাঁচ। তাঁর প্রতি ১% সমর্পণও যদি থাকে জীবনতরী পাই পাই করে ছুটবে, এই বিষয়ে এক ফোঁটাও সন্দেহ নেই। মঠের বর্ষীয়ান সাধুদের মধ্যে ‘ মুমুক্ষানন্দজী’-কে অনেকেই চেনেন। পূজনীয় মহারাজের শরীর তখন খুবই খারাপ, শয্যাশায়ী। একদিন বিকালে তার সেবাককে বলেন, ‘ শোনো হে, তুমি এখন যাও। চা, মুড়ি খেয়ে এসো। তারপরে সন্ধ্যারতি attain করবে। ফিরে এসে আমাকে ডাকবে। যদি সারা না দি, তবে জানবে আমি শরীর রেখেছি। তারপরে বড় মহারাজকে গিয়ে সব বলবে। এখন এসো।’ নিজের জীবনে কতটা কন্ট্রোল থাকলে এমন কথা অবলীলাক্রমে বলা যায়। গীতায় শ্ৰীভগবান বারবার বলছেন, অন্তকালে যোগীর স্মৃতি নষ্ট হয়না।