গোরুমারার জঙ্গলে আরও ৪ কিমি ভ্রমণের সুযোগ, খুশির হাওয়া পর্যটকদের মাঝে

গোরুমারার জঙ্গলে আরও ৪ কিমি ভ্রমণের সুযোগ, খুশির হাওয়া পর্যটকদের মাঝে

নতুন বছরের শুরুতেই পর্যটকদের জন্য সুখবর নিয়ে হাজির হলো বন দপ্তর। এবার পর্যটকরা গোরুমারার জঙ্গলে আরও ৪ কিলোমিটার অতিরিক্ত পথ ভ্রমণ করতে পারবেন, তাও আবার বিনামূল্যে। আগে যেখানে গোরুমারা গেট থেকে ৭ কিলোমিটার পথ ঘোরা যেত, এবার সেই পথ বাড়িয়ে ১১ কিলোমিটার করা হয়েছে। এই নতুন সিদ্ধান্তে খুশি পর্যটক থেকে শুরু করে পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত সকলেই।

বুধবার বিকেলে গোরুমারা জঙ্গলে পর্যটকদের অসুবিধা ও সমস্যাগুলি সরাসরি শুনতে যান গোরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের ডিএফও দ্বিজপ্রতিম সেন। তিনি জিপসিতে চড়ে লাটাগুড়ি প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে থাকা টিকিট কাউন্টার থেকে ১৭ কিলোমিটার রাস্তা পেরিয়ে গোরুমারার যাত্রাপ্রসাদ এবং নজরমিনার পর্যন্ত যান। সেখানে তিনি পর্যটকদের সঙ্গে

৩ মাস পর খুলছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও জাতীয় উদ্যান, পুজোর আগে পর্যটকদের জন্য সুখবর

৩ মাস পর খুলছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও জাতীয় উদ্যান, পুজোর আগে পর্যটকদের জন্য সুখবর

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ঃ পুজোর আগে পর্যটকদের জন্য দারুণ খবর। দীর্ঘ ৩ মাস বন্ধ থাকার পর সোমবার থেকে খুলে দেওয়া হচ্ছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও জাতীয় উদ্যান। এবার পর্যটকরা আবারও গোরুমারা, চাপরামারি, জলদাপাড়া, বক্সা-সহ সব বনাঞ্চলে প্রবেশ করতে পারবেন। সেইসঙ্গে রাত্রিবাসের জন্য বনবাংলোগুলি বুক করারও সুযোগ থাকছে। ইতিমধ্যেই বনদপ্তর সরকারি বনবাংলোগুলির অনলাইন বুকিংয়ের ব্যবস্থা চালু করেছে। এছাড়া, হাতি সাফারি এবং জঙ্গল সাফারির ক্ষেত্রেও আর কোনও বাধা নেই, তাই পুজোর ছুটিতে যারা প্রকৃতির সান্নিধ্যে যেতে চান, তাদের জন্য সুবর্ণ সুযোগ।

প্রতি বছর ১৫ জুলাই থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়টি বন্যপ্রাণীদের প্রজননের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ধরা হয়। এই সময়ে পর্যটকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ রাখা হয়

error: Content is protected !!