শতাব্দীপ্রাচীন কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির জগদ্ধাত্রী পূজা: ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মেলবন্ধন

শতাব্দীপ্রাচীন কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির জগদ্ধাত্রী পূজা: ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মেলবন্ধন

সময়ের পরিবর্তন হলেও, আজও অটুট রয়েছে নদীয়া রাজবাড়ির ঐতিহ্যবাহী জগদ্ধাত্রী পূজা। রাজত্বের সেই জাঁকজমক হয়তো হারিয়ে গেছে, তবে আজও কৃষ্ণনগরের রাজবাড়িতে মহাসমারোহে পালন করা হয় রাজা কৃষ্ণচন্দ্র প্রতিষ্ঠিত এই পূজা, যা কৃষ্ণনগরের মানুষের আবেগ ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ঐতিহাসিক পটভূমি: নবাবের রোষ এবং স্বপ্নাদেশে পূজার সূচনা

ইতিহাস থেকে জানা যায়, ১৭৫৪ সালে নবাব আলিবর্দি খাঁ রাজা কৃষ্ণচন্দ্রকে এক লক্ষ টাকা কর হিসেবে দিতে বলেন। সেই টাকার ব্যবস্থা করতে না পারায় নবাবের নির্দেশে রাজাকে বন্দি করা হয়। দশমীর দিন সেই অর্থ নবাবকে দিয়ে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পান রাজা। মুক্তির পরে নৌকোতে ফিরতে ফিরতে কৃষ্ণচন্দ্র দেবীর স্বপ্নাদেশ লাভ করেন। দেবী

সুন্দর মণ্ডপ ও তোরণের সাজে সেজে উঠেছে চন্দননগর: অপেক্ষা শুধু জগদ্ধাত্রী পুজোর

সুন্দর মণ্ডপ ও তোরণের সাজে সেজে উঠেছে চন্দননগর: অপেক্ষা শুধু জগদ্ধাত্রী পুজোর

নিজস্ব প্রতিবেদন, চুঁচুড়া: জগদ্ধাত্রী পুজো শুরু হতে আর মাত্র একদিন বাকি। আগামী সাত নভেম্বর থেকে পুজোর উদযাপন শুরু হবে। ইতিমধ্যেই চন্দননগর শহর নতুন রূপে সজ্জিত হয়েছে। বাংলার এক ঐতিহ্যমণ্ডিত উৎসবের শুরু চন্দননগরে জগদ্ধাত্রীর আরাধনা দিয়ে। তবে জগদ্ধাত্রী পুজোর সূচনা ঠিক কোথায় হয়েছিল—চন্দননগর না কৃষ্ণনগর—তা নিয়ে আজও বিতর্ক বিরাজমান। সময়ের সাথে সাথে চন্দননগরের বহু পুজো শতাব্দী পেরিয়ে গিয়েছে। কিছু পুজো আছে যেগুলি অর্ধশতাব্দী ধরে পালিত হচ্ছে। এ বছর চন্দননগরের কেন্দ্রীয় পুজো কমিটির অধীনস্থ পাঁচটি পুজো ৫০ বছরে পদার্পণ করেছে। দুইটি পুজোর বয়স হয়েছে ৭৫ বছর এবং একটি পুজো পালিত হচ্ছে ২৫ বছর ধরে।

সম্প্রতি কেন্দ্রীয় জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটির পক্ষ থেকে

error: Content is protected !!