কালের নিয়মানুযায়ী সময় পরিবর্তন শীল। সময় উন্নত হয়ে আধুনিক থেকে আধুনিক্ততর হয়ে উঠেছে।

কালের নিয়মানুযায়ী সময় পরিবর্তন শীল। সময় উন্নত হয়ে আধুনিক থেকে আধুনিক্ততর হয়ে উঠেছে।


অম্বিকা কুন্ডু, কলকাতা: নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা নিজেদের ভবিষ্যত তৈরি করতে বেছে নিয়েছে নতুন পদ্ধতি। সেই নতুন পদ্ধতি হলো সোশ্যাল মিডিয়া।এখন প্রায় সকল ছেলেমেয়েরা সোশ্যাল মিডিয়ার একটি বড় প্লাটফর্ম হল Youtube. সেখানে তারা নিজের পছন্দ সহিত নাচ,গান , আবৃত্তি,আঁকা ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের ভিডিও তৈরি করে আপলোড করে, তাদের অনুগামীদের উদ্দ্যেশ্যে। তাদের অনুগামীরা সেই ভিডিও দেখার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়েও বসে থাকে।

পায়েল বসাক


তবে এই Youtube একজনের ভবিষ্যত তৈরি করে দিল। একজন ইউটিউবার ,যে নিজের ইউটিউবে নাচের ভিডিও দিয়ে থাকে। আধুনিক থেকে শুরু করে আঞ্চলিক, ধ্রুপদী সমস্ত নাচে যিনি পারদর্শী,উনি হলেন পায়েল বসাক। তার নাচের ভিডিও ইউটিউবে দেওয়ার ফলেই ‘সান বাংলা’ নামক একটি চ্যানেলে মহালয়ার দিন মহিষাসুরমর্দিনী এর নতুন মুখ হিসেবে পায়েল বসাককেই বেছে নেওয়া হলো। এবার ‘ সান বাংলা ‘ চ্যানেলের দুর্গা হলেন এই
ইউটিউবার।


অবশ্য এর আগে কখনই তাকে ছোট পর্দায় দেখা যায়নি।কিন্ত ‘ সারেগামাপা’ বা ‘ দাদাগিরি ‘ এর মত অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেছেন।
কিভাবে এই সুযোগ পেলেন পায়েল তা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে উত্তরে পায়েল জানান ‘আমার এবং দ্বৈপায়নের ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। মহালয়ার আগে আমরা পরিকল্পনা করেছিলাম, একটা মহিষাসুরমর্দিনীর অনুষ্ঠান আয়োজন করার। আমাদের কাজ যখন এগোচ্ছে, কয়েকটা প্রোমো বেরিয়েছে। তখনই চ্যানেলের তরফ থেকে যোগাযোগ করা হয় আমাদের সঙ্গে। শুনেই রাজি হয়ে গিয়েছিলাম বটে, কিন্তু এটা ছিল আমার কাছে একটা বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ। যাঁর কাছে আমরা বিপদে পড়ে ছুটে যাই, সেই চরিত্রকে ফুটিয়ে তোলা সহজ নয়। তাও আবার পর্দায়। আমি নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করেছি। যখন দুর্গার সাজে শ্যুটিং করছিলাম, মনে হচ্ছিল আমি আর পায়েল নেই.. ওই শক্তিরই একটা অংশ হয়ে উঠেছি। এ এক অদ্ভূত অভিজ্ঞতা। অনেক আশীর্বাদ থাকলেই বোধহয় এই সুযোগ পাওয়া যায়।’

Facebook
Twitter
WhatsApp
Telegram
Email
Print
আরও পড়ুন
error: Content is protected !!