৬ই ডিসেম্বর উন্মোচিত হবে ‘কালরাত্রি’র রহস্য: হইচই-এ সৌমিতৃষার ওয়েব ডেবিউ!

কলকাতা, ১৮ই নভেম্বর: বহু প্রতীক্ষিত ‘কালরাত্রি’ ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক ইতিমধ্যেই দর্শকদের মধ্যে আলোড়ন তুলেছে। সৌমিতৃষার অনবদ্য ‘দেবী’র চরিত্রায়ন মুগ্ধ করেছে ভক্তদের। এক নববধূর রহস্যময় যাত্রা ঘিরে তৈরি হয়েছে এই গল্প।
গল্পের শুরুতেই দেখা যাবে দেবীর গায়ে হলুদের রঙিন পরিবেশ। আনন্দ, গান আর রীতিনীতি ভরপুর এই অনুষ্ঠানেই লুকিয়ে আছে এক গভীর রহস্য। সৌমিতৃষার প্রথম লুকে ফুটে উঠেছে একদিকে নববধূর উচ্ছ্বাস, অন্যদিকে ভবিষ্যতের অনিশ্চয়তার ছায়া।
দেবীর চরিত্রে সৌমিতৃষার শক্তিশালী অভিনয়, যেখানে ভয় এবং আগামীর আশার টানাপোড়েন স্পষ্ট, দর্শকদের মুগ্ধ করবে বলে মনে করা হচ্ছে। ৬ই ডিসেম্বর তারিখটি চিহ্নিত করুন এবং এই ডিসেম্বর হইচই-এ ডুবে যান ‘কালরাত্রি’র রহস্যময় জগতে। এই থ্রিলার
হাওড়া ময়দানে এসভিএফ সিনেমাসের নতুন প্রাঙ্গণে ‘বহুরূপী’র সাফল্য উদযাপন

পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি কোণায় বড় পর্দার আবেগ ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকারে এসভিএফ সিনেমাস আরও একধাপ এগিয়ে গেল। হাওড়া ময়দানে তাদের নতুন প্রাঙ্গণে সম্প্রতি উদযাপিত হলো ‘বহুরূপী’ সিনেমার অসামান্য সাফল্য। এসভিএফ সিনেমাসের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে সিনেমাটি ₹২ কোটি আয় করেছে, যা তার সর্বভারতীয় ₹১৫ কোটির সংগ্রহের একটি বড় অংশ।
এই অনুষ্ঠান শুধু ছবিটির সাফল্যের কাহিনীকে তুলে ধরেনি, বরং বাংলার চলচ্চিত্র সংস্কৃতি পুনরুজ্জীবিত করার এসভিএফ সিনেমাসের প্রতিশ্রুতিও নতুন করে তুলে ধরেছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘বহুরূপী’র প্রখ্যাত পরিচালক নন্দিতা রায় এবং শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, প্রধান অভিনেতা আবির চট্টোপাধ্যায়, সুরকার বনির চক্রবর্তী, এবং গায়িকা শ্রেষ্ঠা দাস। শ্রেষ্ঠা প্রথমবারের মতো প্লেব্যাক করেছেন এবং “ডাকাতিয়া বাঁশি”, “তুই আমাদের হয়ে
আজ ‘সংকষ্টী চতুর্থী’: জীবনের বাধা কাটিয়ে সাফল্যের পথে

চতুর্থীর পরিচিতি
হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী, পূর্ণিমার চারদিন পর ও অমাবস্যার চারদিন পর চতুর্থী পালিত হয়। এই দুটি চতুর্থীর মধ্যে একটি হল বিনায়ক চতুর্থী এবং অপরটি সংকষ্টী চতুর্থী। যদি এই চতুর্থী মঙ্গলবারে পড়ে, তবে সেটি অঙ্গারকী চতুর্থী নামে পরিচিত। ভারতজুড়ে এই উৎসব জাঁকজমকের সাথে পালিত হয়। তামিলনাড়ুতে এই দিনটি সংকটহর চতুর্থী নামে বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
বিনায়ক চতুর্থী বা গণেশ চতুর্থী ভাদ্র মাসের চতুর্থ দিনে শুরু হয়। এই উৎসবে গণেশের মাটির মূর্তি ঘর ও অফিসে স্থাপন করে পূজা করা হয়। বৈদিক মন্ত্রোচ্চারণ, প্রসাদ নিবেদন, প্রার্থনা এবং উপবাসের মাধ্যমে দশদিন ধরে এই উৎসব পালিত হয়।
সংকষ্টী চতুর্থীর মাহাত্ম্য
জীবনের সমস্ত বাধা দূর করে জ্ঞান, সাফল্য