নিরামিষ আলুর দম রেসিপি
উপকরণ
আলু (মাঝখান থেকে কাটা)
ভাজা মশলা (ধনেগুঁড়ো, জিরেগুঁড়ো, গোলমরিচ, শুকনোলঙ্কা)
আদাবাটা
কাঁচালঙ্কাবাটা
হিং
টকদই
কাজু বাদামের পেস্ট
কসৌরি মেথি
নুন
চিনি
টোম্যাটো
ক্যাপসিকাম
মাখন
সাদা তেল
চেরা কাঁচালঙ্কা
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে আলুগুলো মাঝখান থেকে কেটে প্রেশার কুকারে সেদ্ধ করে নিন এবং ঠান্ডা হয়ে গেলে খোসা ছাড়িয়ে আলুগুলো একপাশে রেখে দিন।
একটি কড়াইয়ে ধনে, জিরে, গোটা গোলমরিচ এবং শুকনোলঙ্কা শুকনো ভেজে নিন। ঠান্ডা হলে মিক্সারে পেস্ট তৈরি করে নিন।
এবার কড়াইতে সাদা তেল গরম করে সিদ্ধ আলুগুলো হালকা ভেজে তুলে রাখুন। এরপর হিং ফোড়ন দিন।
মিক্সারে টকদই এবং কাজু বাদাম মিশিয়ে একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন।
এবার প্যানে তেল
শীতের আগমনে বিজ্ঞাপনী দুনিয়ায় মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়, প্রথমবারের অভিজ্ঞতায় সোনাক্ষীর অনুরোধে বললেন ‘আমায় রান্না করে খাওয়াও’
কলকাতা, ২৫ অক্টোবর ২০২৪: শীতের আগমন মানেই বিনোদন দুনিয়ায় নানান উৎসাহ। তার মধ্যেই চমক দিয়ে ফিরে এসেছেন মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়। প্রথমবারের মতো কোনও বিজ্ঞাপনী ছবিতে দেখা যাবে তাঁকে। এই বিশেষ ছবির পরিচালক অভিজিৎ শ্রীদাস জানালেন, “তরুণ মজুমদারের হাত ধরে অভিনয়ে আগমন, সেই সৌভাগ্যই যেন বিজ্ঞাপনী ছবিতে এনে পূরণ করতে পারলাম।”
দীর্ঘ বিরতির পর তিনি যখন আবারও ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালেন, তখন তাঁর মেজাজ আগের মতোই প্রাণবন্ত। “আমার মনমতো চরিত্র দিন, তবে অভিনয়ে ফেরার ইচ্ছে আমার আছে। চরিত্রে যেন থাকে মজার ছোঁয়া, ঘরোয়া ভাব, এবং গভীরতা।” তাঁর হাসি যেন আগের মতোই ঝিলিক দেয়, হাসি মুখে চওড়া হাসি দিয়ে সে সেটের সবাইকে মাতিয়ে
উৎসবের দিনে চুল বাঁধার ফ্যাশনেবল স্টাইল
চুল বাঁধার নানা ধরনের শৈলী রয়েছে। উৎসবের সময়ে সাধারণভাবে না হয়ে, বরং ট্রেন্ড এবং ফ্যাশনের দিকে গুরুত্ব দিতে হয়। হেয়ারস্টাইলিংয়ে আন্তর্জাতিক ট্রেন্ডের পাশাপাশি দেশীয় ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতিও রয়েছে। মাঝে মাঝে এই দুটিকে একত্রিত করেও নতুন কিছু করে ফেলা যায়। তবে যে স্টাইলেই চুল বাঁধা হোক, তা যেন আরামদায়ক হয়। সাধারণ দিন হোক বা পূজা, টলিউডের তারকাদের অনুসরণ করে নিজেকে স্টাইলিশ করে তুলতে পারেন। পোশাকের সঙ্গে মানানসই এমন কিছু হেয়ারস্টাইল নিয়ে আজকের আলোচনা।
লম্বা চুলের স্টাইল নিয়ে ভুল ধারণা। চাইলে অভিনেত্রী মধুমিতা সরকারের মতো বেণি করতে পারেন ফিতা দিয়ে। শাড়ির রঙের সঙ্গে মিলিয়ে ফিতা ব্যবহার করলেও দারুণ দেখাবে।
মধুমিতার এই লুকে
ধনতেরসের আগে সোনার দাম কমে চাঙ্গা বাজার, নতুন রেকর্ডের আশায় বিক্রেতারা
২৫ অক্টোবর ২০২৪, নিজস্ব প্রতিবেদন, কলকাতা: ধনতেরস উপলক্ষে সোনার দামে হ্রাস পাওয়ায় খুশির হাওয়া বইছে ক্রেতাদের মধ্যে। বিগত দশদিন ধরে সোনার দর ক্রমশ ঊর্ধ্বমুখী ছিল। কলকাতার বাজারে ২৪ ক্যারেট বিশুদ্ধ সোনার দর ৮০ হাজার টাকার কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিল। অবশেষে বৃহস্পতিবার সেই দাম কিছুটা কমেছে। পশ্চিমবঙ্গ বুলিয়ন মার্চেন্টস অ্যান্ড জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বুধবার কলকাতায় ২৪ ক্যারেট সোনার ১০ গ্রাম ছিল ৭৯,৩৫০ টাকা। বৃহস্পতিবার তা নেমে দাঁড়ায় ৭৮,৮৫০ টাকায়। ২২ ক্যারেট গয়না সোনারও প্রতি ১০ গ্রামে ৪৫০ টাকা কমে বর্তমানে ৭৪,৯৫০ টাকা হয়েছে।
গত বছর ধনতেরসের পর অনেক ব্যবসায়ী জানান, বিক্রির পরিমাণ প্রায় ২০ থেকে ৩০
‘ডানা’র তাণ্ডব: স্থলভাগে প্রবেশ করছে ঘূর্ণিঝড়, উপকূলে ১২০ কিমি বেগে ঝড়
২৫ অক্টোবর ২০২৪ঃ ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ ইতিমধ্যে স্থলভাগে আছড়ে পড়া শুরু করেছে। ‘প্রবল’ শক্তিতেই তার স্থলভাগ অতিক্রমণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ১২ মিনিটে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব প্রথমবার অনুভূত হয়। ওড়িশার ভিতরকণিকা এবং ধামারার মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে এই ঝড়ের সামনের অংশ স্থলভাগে প্রবেশ করছে। এই সময় ঝড়ের গতিবেগ ১০০ থেকে ১১০ কিমি প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত পৌঁছেছে, এবং সর্বোচ্চ গতি ১২০ কিমি প্রতি ঘণ্টা রেকর্ড করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলবে বলে অনুমান। সম্পূর্ণ স্থলভাগ অতিক্রম করতে প্রায় তিন থেকে চার ঘণ্টা সময় লাগবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
ঘূর্ণিঝড় স্থলভাগে প্রবেশের পর ওড়িশায় ঝড়ের
কাঁচের মতো স্বচ্ছ ও উজ্জ্বল ত্বক! কীভাবে পাবেন মসৃণ ও দীপ্তিময় চেহারা
কাঁচ
ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র শক্তি বৃদ্ধি, মধ্যরাতে বেগ বাড়তে পারে ১১০ কিমি প্রতি ঘণ্টা
২৪ অক্টোবর ২০২৪: ধীরে ধীরে সমুদ্রের ওপর দিয়ে স্থলভাগের দিকে এগিয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের রাত ১০টার বুলেটিন অনুযায়ী, গত ছ’ঘণ্টায় ঝড়ের গতিবেগ ছিল ১২ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশা থেকে ঘূর্ণিঝড়টি কতটা দূরে রয়েছে, তাও জানানো হয়েছে বুলেটিনে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার মধ্যরাতে ‘দানা’ ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়’-এ রূপান্তরিত হতে পারে। সেই সময় সমুদ্রের ওপর ঝোড়ো বাতাসের গতি পৌঁছতে পারে ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটারে।
আবহাওয়া দপ্তরের বুলেটিন অনুযায়ী, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরের সংলগ্ন এলাকায় উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে চলেছে ‘দানা’। বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টি সাগরদ্বীপ থেকে ৫০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্বে অবস্থান করছে। ওড়িশার ধামারা থেকে এটি ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্বে এবং
গভীর রাত পর্যন্ত মোবাইল ব্যবহারের ক্ষতিকারক দিক
বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন আমাদের জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাজ, বিনোদন, সামাজিক যোগাযোগ থেকে শুরু করে নানা দিকেই মোবাইলের ব্যবহার রয়েছে। তবে, গভীর রাত পর্যন্ত মোবাইল ব্যবহারের অভ্যাস আমাদের স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে। এখানে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষতির দিক নিয়ে আলোচনা করা হলো।
১. ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি
গভীর রাত পর্যন্ত মোবাইল ব্যবহারের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো ঘুমের ব্যাঘাত। মোবাইলের নীল আলো মস্তিষ্কে মেলাটোনিনের উৎপাদন কমিয়ে দেয়, যা ঘুমের প্রয়োজনীয় হরমোন। এর ফলে ঘুমে সমস্যা হয় এবং ঘুমের গুণগত মান কমে যায়।
২.
চা প্রেমীদের জন্য পাঁচটি সেরা চা তৈরির পদ্ধতি ❤️
১. মশলা চা ❤️
উপকরণ:
তেজপাতা – ১টি
দারচিনি – ১ ইঞ্চি (ছোট স্টিক)
গোলমরিচ – ৬-৮টি
মেথি – ১/২ টেবিলচামচ
লবঙ্গ – ২টি
এলাচ – ২-৩টি
আদা – ১ ইঞ্চি
দুধ – পরিমাণমতো
চা – পরিমাণমতো
চিনি – পরিমাণমতো
পদ্ধতি: প্রথমে সব মশলা একত্রে গুঁড়ো করে নিন। এরপর একটি পাত্রে জল গরম করে সেই মশলা দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন, যাতে মশলার স্বাদ জলটিতে মিশে যায়। তারপর পরিমাণমতো চা এবং চিনি যোগ করুন। চা দেওয়ার পর যখন ফুটতে থাকবে, তখন দুধ ঢালুন। একটু সময় জ্বাল দিয়ে ফুটতে দেখলে নামিয়ে নিন।
২.
কালীপুজোয় উপোস করে রাতজাগা: শরীর সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয় নির্দেশিকা
কালীপুজো আমাদের কাছে এক বিশেষ উৎসব, যেখানে অনেকেই উপোস করে সারা রাত জাগেন। বাড়িতে পুজো হোক কিংবা পাড়ায়, যদি রাত জাগার পরিকল্পনা থাকে এবং উপোস করার কথা ভাবেন, তবে কিছু নিয়ম মানা অত্যন্ত জরুরি। খালি পেটে রাতজাগা অনেকের জন্য সহজ নয়। অভ্যাস না থাকলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। বিশেষ করে রক্তচাপের সমস্যা বা অন্য কোন রোগ থাকলে, নিয়ম না মানলে অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
বিশিষ্ট চিকিৎসকরা জানান, “উপোসের পাশাপাশি অনেকেই জল পান করেন না, এমনকি প্রয়োজনীয় ওষুধও নিতে ভুলে যান। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।” চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী, নির্জলা উপোস শরীরের জন্য ভালো নয়। তাই