মল্লিক বাড়িতে নেই ১০০ বছর পূর্তির দূর্গা পুজোর উৎসব

অম্বিকা কুন্ডু, কলকাতা:
দরজায় কড়া নাড়ছে দুর্গাপুজো। চারিদিক আরজি কর হসপিটাল এন্ড কলেজে এর তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের কান্ড কে ঘিরে চাঞ্চল্যকর পরিবেশের সৃষ্টি হয়ে রয়েছে। ডাক্তারদের ধরনা এবং সাধারণ জনগণের রাত দখল নিয়ে উত্তপ্ত পরিবেশ। বাতাসে যেন নেই উমার আগমনের উৎসাহ । বাতাসে ভাসছে পুজোর গন্ধ।ইতি মধ্যে মা এর জন্য তৈরি হচ্ছে প্যান্ডেল,অথচ অন্যান্য বারের মতন সেই পুজো পুজো ভাব। কিন্তু সকলেই বিচার পাওয়ার আশায়, সবাই দিন গুনছে কবে দোষী দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি পাবে?
মল্লিক বাড়ির দুর্গা পুজো উৎসব
তারই সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে গত ১০০বছরের মল্লিক বাড়ির দুর্গাপূজায় এবার থাকছে না উৎসব। অভিনেতা রঞ্জিত মল্লিক
ঘরের নান্দনিকতা ও আকর্ষণ বাড়াতে সঠিক পর্দা নির্বাচন

গৃহসজ্জার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে উপাদানগুলোর মধ্যে একটি হলো পর্দা। প্রাচীন যুগে ঘরের গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্য পর্দার ব্যবহার করা হতো। তবে বর্তমানে পর্দা শুধুমাত্র গোপনীয়তার জন্যই নয়, এটি ঘরের অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য বাড়াতেও ভূমিকা রাখে। সঠিক পর্দা ঘরের চেহারা বদলে দেয়, তাই না?
চিকেন ললিপপ রেসিপি

চিকেনের সমস্ত পদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় একটি পদ হয় চিকেন ললিপপ। চিকেন ললিপপ খাননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল!
কালের নিয়মানুযায়ী সময় পরিবর্তন শীল। সময় উন্নত হয়ে আধুনিক থেকে আধুনিক্ততর হয়ে উঠেছে।

অম্বিকা কুন্ডু, কলকাতা: নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা নিজেদের ভবিষ্যত তৈরি করতে বেছে নিয়েছে নতুন পদ্ধতি। সেই নতুন পদ্ধতি হলো সোশ্যাল মিডিয়া।এখন প্রায় সকল ছেলেমেয়েরা সোশ্যাল মিডিয়ার একটি বড় প্লাটফর্ম হল Youtube.
পুজোর আগে ফ্যাশনে প্রতিবাদের ঢেউ: আরজি কর আন্দোলনের সমর্থনে টি-শার্টের জোয়ার!

১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪: আরজি কর আন্দোলনের পটভূমিতে কলকাতায় টি-শার্ট ফ্যাশনে বিপ্লব ঘটেছে। ‘আর কবে?’ স্লোগান দিয়ে অরিজিৎ সিংহের গাওয়া গানটি যেমন আন্দোলনের এক প্রতীক হয়ে উঠেছে, সেই গান থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই তৈরি হয়েছে নানা ধরনের টি-শার্ট। মূলত ‘আরজি কর আন্দোলন’-এর সমর্থনে বাজারে এসেছে এসব টি-শার্ট। প্রতিটি টি-শার্টেই থাকছে প্রতিবাদী স্লোগান, যা আন্দোলনের বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
ফ্যাশনে প্রতিবাদের ছোঁয়া
টি-শার্টের ওপর মুঠো করা হাতের ছবি ও সাদা হরফে লেখা ‘আর কবে?’ স্লোগান যেন নতুন প্রজন্মের প্রতিবাদের ভাষা হয়ে উঠেছে। শুধু এই একটি নয়, ‘আমার দুর্গা বিচার চায়’, ‘বিচার চাই’, ‘জাস্টিস ফর তিলোত্তমা’ ইত্যাদি স্লোগান দেওয়া
পুজোর আগে কলকাতার ভাঙাচোরা রাস্তা, দুর্ভোগে শহরবাসী

কলকাতার বহু রাস্তা খানাখন্দে ভরে গিয়েছে, যার ফলে গাড়ি বা বাইক চালাতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন শহরবাসী। পুজোর মুখে এমন বেহাল দশা আরও বেশি দুর্ভোগের সৃষ্টি করেছে। পার্ক সার্কাসের চার নম্বর সেতুর উপর দিয়ে যাতায়াত করা বর্তমানে এক দুর্বিষহ অভিজ্ঞতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধুমাত্র এই সেতু নয়, কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ, বিভিন্ন অঞ্চলের রাস্তায় খানাখন্দের কারণে যানবাহনের গতি কমে গেছে, আর যাত্রীরা নাজেহাল হচ্ছেন।
পার্ক সার্কাসের চার নম্বর সেতুর একটি বড় অংশ খোঁড়াখুঁড়ির জন্য ক্ষতিগ্রস্ত। স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন যে গাড়ির পাশাপাশি বাইক চালকদেরও হিমশিম খেতে হচ্ছে। এমনকি বাইক অনেক সময় উল্টে পড়ার ঘটনাও ঘটছে। বর্ষার কারণে এই পরিস্থিতি আরও শোচনীয় হয়েছে।
দক্ষিণ হাবড়ার ‘সাঁজবাতি’ মহিলা নেশামুক্তি কেন্দ্রে শ্লীলতাহানি ও নির্যাতনের অভিযোগ

দক্ষিণ হাবড়ার ‘সাঁজবাতি’ নামক মহিলা নেশামুক্তি কেন্দ্রে একাধিক মহিলার শ্লীলতাহানি ও নির্যাতনের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত হিসেবে কেন্দ্রীয় মালিক পিনাকী করের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। মূলত কেন্দ্রটি পরিচালনা করেন মালা বসুকর, যিনি পিনাকী করের স্ত্রী।
এই নেশামুক্তি কেন্দ্রের একজন মহিলা রোগী অভিযোগ করেছেন যে সেখানে রোগীদের উপর নির্মম অত্যাচার চালানো হয়। জলের পাইপ দিয়ে মারধর করা হয় এবং তাদেরকে পোষ্যের পটি খেতে বাধ্য করা হয়। অভিযোগকারী জানান, ভর্তি হওয়ার দিন থেকেই বিনা কারণে তার উপর নির্যাতন শুরু হয়। তিনি ওই কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এসে অন্যান্য রোগীদের সাথে যোগাযোগ করেন এবং জানতে পারেন, তাদের সাথেও একই ধরনের আচরণ করা হয়েছে।
হাজরা পার্ক দুর্গোৎসবের ৮২তম বর্ষ: “শুদ্ধি” থিমে উদযাপন

কলকাতা, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪: হাজরা পার্ক দুর্গাপূজা, যা সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সম্প্রদায়ের সংহতির প্রতীক, এবছর তার ৮২তম বর্ষপূর্তি উদযাপন করছে “শুদ্ধি” থিমে। এই উৎসবের শিকড় রয়েছে প্রান্তিক সমাজের সংগ্রামে, যা একটি ছোট জমায়েত থেকে আজকের বিশাল আকর্ষণে পরিণত হয়েছে, যেখানে কলকাতা শহরের নানা প্রান্ত থেকে ভক্তরা আসেন।
বছরের পর বছর ধরে পূজাটি ছোট আকারের একটি অনুষ্ঠান থেকে একটি বৃহত্তর উৎসবে রূপ নিয়েছে, কিন্তু এর মূল বিষয় কখনও ভুলে যায়নি। পূজার আয়োজকরা, প্রধানত দলিত সম্প্রদায়ের মানুষ, বরাবরই সামাজিক ন্যায়বিচার এবং সমতার উপর গুরুত্ব দিয়েছেন। এই বছরের থিম “শুদ্ধি” হল সেই ঐতিহাসিক গুরুত্বের প্রতীক। এটি মনে করিয়ে দেয় যে, যতই অগ্রগতি