টেক্কা টিজার: স্কুলছাত্রী অপহরণ ও বিচার দাবিতে দেব, থামাতে মরিয়া রুক্মিণী, অস্থির স্বস্তিকা

পুজোর আগে সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় আসছে নতুন সিনেমা ‘টেক্কা’, যেখানে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করছেন দেব, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় এবং রুক্মিণী মৈত্র।
টিজার পোস্ট করে ছবির প্রধান চরিত্র দেব লেখেন, “বিদ্রোহ ও প্রাণের ঝুঁকি, তাসের দেশে প্রথম উঁকি…”। তিনি আরও জানান, ‘বেশ বড় বাজি রাখা হয়েছে। সব পদক্ষেপই জুয়া। খেলা চলছে… খেলার সাহস আছে তো?
এক ক্লিকে পুলিশের কাছে পৌঁছানো যাবে, আসছে নতুন অ্যাপ ‘নারী শক্তি’

১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪: রাজ্যের মেয়েদের নিরাপত্তার বিষয়টি যখন বড় প্রশ্নের মুখে, তখন পুলিশ নিয়ে আসছে একটি নতুন অ্যাপ। এই অ্যাপের প্যানিক বাটনে ক্লিক করলেই বিপদে পড়া মহিলার নাম, ঠিকানা এবং ভৌগোলিক অবস্থান পুলিশের কন্ট্রোল রুমে পৌঁছে যাবে।
ধরুন, কোনও মহিলা রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন বা বাড়িতে একা রয়েছেন। হঠাৎ কোনও দুষ্কৃতী আক্রমণ করলে বা বিপদের সম্মুখীন হলে, তখন মোবাইলে থাকা অ্যাপের প্যানিক বাটন টিপলেই পুলিশের কাছে বিপদবার্তা পৌঁছে যাবে। পুলিশ কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
এই নতুন ব্যবস্থাটি খুব শীঘ্রই রাজ্যে কার্যকর হতে চলেছে। ফোন করার পরিবর্তে শুধু অ্যাপ ব্যবহার করেই সাহায্য চাওয়া যাবে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে
মুখ্যমন্ত্রীর আচমকা আগমন: জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে সমবেদনা জানালেন মমতা

১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সল্টলেকের স্বাস্থ্য ভবনে আচমকা উপস্থিত হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের প্রতিবাদে তাঁরা সেখানে ধর্নায় বসেছেন। মমতার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমার।
মুখ্যমন্ত্রী সেখানে পৌঁছানোর পর ধর্নাস্থলে বিচারের দাবিতে স্লোগান ওঠে। বেশ কিছুক্ষণ মাইক হাতে দাঁড়িয়ে থাকলেও মুখ্যমন্ত্রী বক্তব্য শুরু করতে পারলেন না। ধর্নাস্থলে এক ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, মুখ্যমন্ত্রী সকলের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছিলেন যেন তাঁকে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেও আমি এখানে এসেছি। আপনারা যে আন্দোলন করছেন, তার জন্য আমি আপনাদের সম্মান জানাচ্ছি। ছাত্র আন্দোলন থেকে আমি উঠে এসেছি। গতকাল
শাহী মাটন রেজালা রেসিপি ও বাঙালীর উৎসবের রঙ

উৎসবের দিন মানেই নানা ধরনের মুখরোচক খাবারের আয়োজন, আর মাটনের পদ তো থাকতেই হবে। শাহী মাটন রেজালা তার রাজকীয় স্বাদে এবং খাসা মশলার ঘ্রাণে বাঙালির উৎসবের খাবার টেবিলের অবিচ্ছেদ্য অংশ। বিশেষ করে পুজোর দিনগুলিতে মাটন রেজালা যেমন অতিথি আপ্যায়নের প্রথম সারির পদ, তেমনই বাঙালির প্রিয় খাওয়ার মেনুতেও থাকে এই শাহী রান্না।
চলুন দেখে নিই কিভাবে শাহী মাটন রেজালা তৈরি করা যায় এবং বাঙালির উৎসবে তার স্থান।
শাহী মাটন রেজালা রেসিপি
উপকরণ:
মাটন: ৫০০ গ্রাম
পেঁয়াজ: ৩টি (কুচি করা)
আদা-রসুন বাটা: ২ টেবিল চামচ
দই: ১/২ কাপ
কাজু: ১০-১২টি (পেস্ট করে নেওয়া)
পোস্ত: ১ টেবিল চামচ (পেস্ট করে নেওয়া)
গরম
‘শিমুল পলাশ’: শিবপ্রসাদ ও কৌশানির সঙ্গে প্রেম, সংস্কৃতি ও জীবনের রঙিন সুরে উইন্ডোজ প্রোডাকশনের অনন্য নিবেদন

কলকাতা, ১৪ই সেপ্টেম্বর ২০২৪: উইন্ডোজ প্রোডাকশন তাদের আসন্ন পূজো রিলিজ ‘বহুরূপী’ সিনেমার প্রথম গান ‘শিমুল পলাশ’ প্রকাশ করেছে। গানটিতে অভিনয় করেছেন শিবপ্রসাদ মুখার্জি এবং কৌশানি মুখার্জি। গানটি গেয়েছেন মূল বহুরূপী শিল্পী নানিছোরা দাস বাউল এবং শ্রেষ্ঠা দাস, সুর দিয়েছেন নানিছোরা দাস বাউল ও বনি চক্রবর্তী, এবং এর কথা লিখেছেন ননিচোরা দাস বাউল।
গানটিতে বিক্রম ও ঝিমলির বিবাহিত জীবনের যাত্রা চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গানটির শুরুতেই দেখা যায় ঝিমলি তার বিয়ের দিনের প্রস্তুতি নিচ্ছে, শরীরে পলাশ ফুলের গয়না। অন্যদিকে বিক্রম তার বন্ধুদের নিয়ে বিয়ের মণ্ডপে আসছে। বিয়ের উৎসবের প্রাণবন্ত ও খুশিময় পরিবেশটি এই গানে জীবন্ত হয়ে উঠেছে। বিয়ের পর বিক্রম
পুজোর বিজ্ঞাপনে নতুন নিয়ম: হোর্ডিংয়ে এজেন্সি ও কমিটির নাম বাধ্যতামূলক করল পুরসভা

১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: শারদোৎসবের উৎসব প্রায় দোরগোড়ায়। ইতিমধ্যে শহর সেজে উঠতে শুরু করেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই কলকাতা জুড়ে ছেয়ে যাবে পুজোর অস্থায়ী বিজ্ঞাপনে। রাস্তার ধারে, রেলিংয়ের উপরে বাঁশের কাঠামো তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। এরপর লাগানো হবে অস্থায়ী হোর্ডিং ও ব্যানার। গত বছরের অভিজ্ঞতায় পুরসভা এবার কিছু নতুন নিয়ম চালু করেছে। পুজোর পর এই সব বিজ্ঞাপন সরাতে দারুণ অসুবিধায় পড়েছিল কলকাতা পুরসভা। এছাড়া, কে কোথায় কোন বিজ্ঞাপন লাগাচ্ছে তার স্পষ্ট তথ্য না থাকায় অভিযোগ পেলেও সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে সমস্যা হচ্ছিল। এবার থেকে বিজ্ঞাপনের নীচে বিজ্ঞাপনদাতা সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট পুজো কমিটির নাম দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পুরসভা
আজ পরিবর্তনী একাদশীতে ভগবান বিষ্ণুর বামন অবতারের পূজা ও উপবাসের মাহাত্ম্যঃ

পরিবর্তিনী একাদশীতে ভগবান বিষ্ণুর বামন অবতারকে পূজা করা হয়। একে বিভিন্ন অঞ্চলে পার্শ্ব একাদশী নামেও পরিচিত। এই দিন শ্রী বিষ্ণু যখন শেশনাগের উপর শায়িত অবস্থায় পাশ পরিবর্তন করেন, তখন এই একাদশী পালন করা হয়। তাই একে পরিবর্তিনী একাদশী বলা হয়। এটি পদ্ম একাদশী নামেও পরিচিত। যারা এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর বামন অবতারের পূজা করেন, তারা বাজপেয় যজ্ঞের সমান ফল লাভ করেন এবং তাদের সকল পাপ বিনষ্ট হয়। এই দিন লক্ষ্মী পূজারও বিশেষ তাৎপর্য আছে, কারণ এই দিন দেবী লক্ষ্মীকে সন্তুষ্ট করার জন্য অত্যন্ত শুভ মুহূর্ত বলে ধরা হয়।
পরিবর্তিনী একাদশী ব্রত এবং পূজা