প্রভুভক্ত বোজি: ইস্তানবুলের সারমেয়র প্রভুভক্তির কাহিনি

অম্বিকা কুন্ডু, কলকাতাঃ ছোটবেলা থেকেই আমরা জানি কুকুর হল প্রভুভক্ত প্রাণী। এই প্রাণীকে নিয়ে আমরা অনেক রচনা লিখেছি ,পড়েছি অনেক গল্প, কবিতা। কুকুরকে প্রভুভক্ত প্রাণী বলার কারণ কেউ যদি তাকে একবার খেতে দেয় বা আদর করে তবে সে সারা জীবন সেই মানুষটিকে মনে রাখে।
বইতে পড়া সমস্ত বাক্যকে সঠিক প্রমাণ করেছে তুরস্কের একটি কুকুর। সে তার প্রভুকে স্মরণ করে প্রত্যেকদিন প্রাইস কুড়ি কিলোমিটার এর বেশি যাতায়াত করে। তুরস্কের এই কুকুরটির নাম বোজি। তাকে তুরস্কের ইস্তাবুলের পাবলিক ট্রান্সপোর্টে যাতায়াত করতে দেখা যায়। তার গঠন সোনালী পশম ,ফ্লাপি কান এবং কালো চোখ।
‘বোজি’
সে প্রত্যেকদিন সকালে ৮টার সময় মেট্রোতে করে ৩০
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বাড়িতে বানান তালের পায়েস

জন্মাষ্টমী, শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন, হিন্দু ধর্মের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। এই দিনটিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম উদযাপন করা হয় সারা ভারত জুড়ে। এই উৎসবে ভক্তরা উপবাস, পুজো, ভজন এবং নানান ধরনের ভোগ প্রস্তুত করে ভগবানকে নিবেদন করেন। ভোগের মধ্যে অন্যতম একটি জনপ্রিয় পদ হল তালের পায়েস।
তালের পায়েস রেসিপি
উপকরণ:
পাকা তালের রস: ২ কাপ
চাল: ১/২ কাপ (বাসমতি বা গোবিন্দভোগ)
নারকেলের দুধ: ২ কাপ
গুড়: ১/২ কাপ (স্বাদ অনুযায়ী)
দুধ: ১ লিটার
এলাচ গুঁড়ো: ১/২ চা চামচ
তেজপাতা: ২টি
কাজু, কিসমিস: ২ টেবিল চামচ (সাজানোর জন্য)
ঘি: ২ টেবিল চামচ
প্রণালী:
তাল রস প্রস্তুতি: প্রথমে পাকা তালের শাঁস ভালো করে
অ্যালোভেরা জেলে লুকিয়ে একঢাল ঘন লম্বা চুলের রহস্য, কীভাবে ব্যবহার করবেন?

অ্যালোভেরা জেল প্রাচীনকাল থেকেই চুল এবং ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে, খুশকি দূর করে এবং চুলকে মসৃণ ও উজ্জ্বল করে তোলে। আসুন, জেনে নিই কীভাবে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করে ঘন, লম্বা চুলের স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন।
চুলের বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরা জেলের ব্যবহার
অ্যালোভেরা এবং নারকেল তেলের মিশ্রণ:
সমান পরিমাণ অ্যালোভেরা জেল এবং নারকেল তেল মিশিয়ে নিন।
মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় এবং পুরো চুলে ভালোভাবে লাগান।
১ ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করলে চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হবে।
2.
হাঁটুর ব্যথা: কেন ৪০ থেকে ৮০ বছর বয়সীদের কাতর করছে এবং প্রতিস্থাপন ছাড়াও কি সমাধান আছে?

হাঁটুর ব্যথা এখন অনেকের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেটা বয়স চল্লিশ হোক বা আশি, সকলেই এই সমস্যায় ভুগছেন। একটুখানি শুয়ে থাকার পর উঠতে গেলে ব্যথা, বসে থাকার পর দাঁড়াতে গেলে ব্যথা, সিঁড়ি ভাঙার সময় ব্যথা— এমন পরিস্থিতি আজকাল অনেকেই অনুভব করছেন। ঘরে ঘরে এই সমস্যা দেখা যাচ্ছে।
হাঁটুর ব্যথার কারণ
হাঁটুর ব্যথার পেছনে রয়েছে বিভিন্ন কারণ। হাড়ের গঠনে জন্মগত কোনো ত্রুটি, সংক্রমণ, আঘাত, আর্থ্রাইটিস, বা কার্টিলেজের ক্ষতি— সবই হাঁটুর ব্যথার কারণ হতে পারে। আবার কিছু কিছু টিউমারের কারণেও হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে।
তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে প্রধান দুটি কারণে হাঁটুর ব্যথা বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রথমত, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস এবং দ্বিতীয়ত, অস্টিয়ো
কোন পথে নবান্ন অভিযান? কোথায়, কখন জমায়েত? নবান্ন অভিযানে কড়া নিরাপত্তা, ভোগান্তির আশঙ্কা

নবান্ন অভিযান প্রতিরোধে সক্রিয় হয়েছে পুলিশ। কলকাতা এবং হাওড়া মিলিয়ে প্রায় ২১ হাজার পুলিশকর্মী মঙ্গলবার রাস্তায় মোতায়েন থাকবেন বলে জানা গেছে। নবান্ন যাওয়ার পথে বিভিন্ন স্থানে ব্যারিকেড বসিয়ে নিরাপত্তার কড়া ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে মঙ্গলবার নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছে ‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’। এই অভিযানের কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে কলকাতা ও হাওড়ার বিভিন্ন অংশ। ছাত্র সমাজ জানিয়েছে, মঙ্গলবার দুপুর ১টা থেকে জমায়েত শুরু হবে। মূলত দুটি স্থানে জমায়েতের পরিকল্পনা করা হয়েছে, সেখান থেকে নবান্নের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন আন্দোলনকারীরা।
জমায়েতের স্থান ও যাত্রাপথ
‘পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ’ তাদের সমাজমাধ্যমে মঙ্গলবারের নবান্ন অভিযানের যাত্রাপথ প্রকাশ করেছে। তারা জানিয়েছে
জন্মাষ্টমীর পরদিন পালিত নন্দ উৎসব: উৎসবের আনন্দ ও ঐতিহ্য

ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে জন্মাষ্টমীর পরের দিন পালিত হয় এক বিশেষ উৎসব, যার নাম নন্দ উৎসব। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণা অষ্টমী তিথিতে পালিত এই উৎসবটি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। এই উৎসবের প্রেক্ষাপট এবং উদযাপনের কিছু নিয়ম-আচার এখানে তুলে ধরা হলো।
নন্দ উৎসবের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
পুরাণ অনুযায়ী, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ যখন কংস বধের জন্য মর্তে অবতীর্ণ হন, তখন তিনি মাতা দেবকীর কোলে জন্মগ্রহণ করেন। এই আনন্দে তাঁর পালক পিতা গোকুলরাজ নন্দ গোটা গোকুলবাসীকে নিয়ে উৎসবের আয়োজন করেন। এই দিন শ্রীকৃষ্ণের জন্মের পর তাঁর পিতা বাসুদেব, শ্রীকৃষ্ণকে মাতা যশোদার কাছে রেখে আসেন এবং তার বদলে যশোদার কন্যা সন্তানকে দেবকীর কোলে তুলে দেন।