বর্ষার মরশুম শুরু হতেই চোখ লাল বাংলার! কনজাংটিভাইটিস থেকে কীভাবে বাঁচবেন?

বর্ষার এই সময়ে আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে অনেকের চোখ লাল হয়ে যায়, যা কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ হতে পারে। কনজাংটিভাইটিস, বা চোখের প্রদাহ, সাধারণত ভাইরাল বা ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণের কারণে হয় এবং এটি খুবই সংক্রামক। তাই, এসময় সাবধানতা অবলম্বন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ:
চোখ লাল হয়ে যাওয়া
চোখে চুলকানি বা জ্বালা
চোখের জল পড়া
চোখের পাতায় লেগে থাকা ময়লা
দৃষ্টিতে অসুবিধা
কনজাংটিভাইটিস থেকে বাঁচার উপায়:
হাত ধোয়া: নিয়মিত সাবান এবং জল দিয়ে হাত ধোয়া। চোখ স্পর্শ করার আগে ও পরে হাত ধোয়া উচিত।
চোখের স্পর্শ এড়ানো: চোখে হাত না দেওয়া এবং চোখের জলে ময়লা বা ব্যাকটেরিয়া যাতে না যায় সেদিকে খেয়াল
স্ট্রিট স্টাইল ঘুগনি রেসিপি

বাঙালীর পছন্দের একটি জনপ্রিয় স্ন্যাকস হল ঘুগনি। রাস্তার পাশে যে কোনও সময়ে স্ন্যাকসের জন্য যাওয়া হলে, ঘুগনি যেন একটি অপরিহার্য অংশ। এটি একটি সুস্বাদু মশলাদার মটরশুঁটি বা ছোলার তরকারি, যা সাধারণত পাউরুটির সঙ্গে বা শুধু কাঁচা পেঁয়াজ, ধনেপাতা, এবং টমেটোর সঙ্গে পরিবেশন করা হয়। ঘুগনি খেতে খুবই মজা, বিশেষ করে শীতের সকালে বা বর্ষার দিনে, যখন খাওয়ার টেবিলে চা ও ঘুগনি একসাথে থাকে।
উপকরণ:
২ কাপ মটরশুঁটি (সেদ্ধ করা)
১টি পেঁয়াজ (কুচানো)
১টি টমেটো (কুচানো)
২-৩টি কাঁচা লঙ্কা (কুচানো)
১ চামচ আদা-রসুন পেস্ট
১ চামচ জিরা
১ চামচ হলুদ গুঁড়ো
১ চামচ লাল লঙ্কার গুঁড়ো
১ চামচ ধনে গুঁড়ো
রান্নাঘরের ৪টি ফেলনা উপকরণ যা ত্বকের লাবণ্য ফিরিয়ে আনতে পারে

আপনার রান্নাঘরের কিছু ফেলনা উপকরণ ত্বকের জন্য অমূল্য উপকারে আসতে পারে। এগুলো ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল করার পাশাপাশি, নানা ত্বক সংক্রান্ত সমস্যা থেকেও মুক্তি দিতে পারে। নিচে চারটি উপকরণের সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হলো:
১. চাল ভেজানো জল
চাল ভেজানোর পরে যে জল বের হয়, তা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই জলে রয়েছে ভিটামিন B এবং E, যা ত্বককে ময়শ্চারাইজ করে এবং ব্রণের দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বককে উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত করে তোলে। চাল ভেজানো জল দিয়ে মুখ ধোয়া বা টোনার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
২.
আরজি কর-কাণ্ডের ছায়া: বন্ধ হয়ে গেল প্রসেনজিৎ-অনির্বাণের পুজোর ছবির শ্যুটিং

রাহুল মুখোপাধ্যায়ের পুজোর ছবি, যেটিতে অভিনয় করার কথা ছিল প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও অনির্বাণ ভট্টাচার্যের, বেশ কয়েকদিন ধরেই শিরোনামে ছিল। প্রথমে ফেডারেশন বনাম পরিচালকদের দ্বন্দ্বের কারণে ছবির শ্যুটিং বন্ধ হয়ে যায়। মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে সেই সমস্যা মিটলেও এখন নতুন সমস্যার কারণে শ্যুটিং বন্ধ হয়ে গিয়েছে। শোনা যাচ্ছে, আরজি কর হাসপাতালের সাম্প্রতিক নৃশংস ধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ছবির গল্পের সাদৃশ্য থাকায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এই মুহূর্তে গোটা রাজ্যই আরজি কর কাণ্ড নিয়ে তোলপাড়। দেশের পাশাপাশি প্রবাসী ভারতীয়রাও এই ঘটনায় সরব হয়েছেন। রাহুল মুখোপাধ্যায়ের ছবির গল্পও একটি ধর্ষণকাণ্ডকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে, যা দক্ষিণী ছবি ‘গরুড়ন’-এর বাংলা রূপান্তর হতে চলেছে। এই দক্ষিণী
আর জি কর হাসপাতালের ধর্ষণ ও খুন: তদন্তে সিবিআইয়ের বিশেষ দল ও প্রাথমিক পর্যায়ের কার্যক্রম

আর জি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের নৃশংস ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা পুরো রাজ্যকে নাড়িয়ে দিয়েছে। ঘটনাটি নিয়ে রাজ্যের পাশাপাশি পুরো দেশেও তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। জনগণের দাবি এবং ঘটনাটির গুরুত্ব বিবেচনা করে কলকাতা হাই কোর্ট এই ঘটনার তদন্তভার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে অর্পণ করেছে।
তদন্ত শুরু করার জন্য সিবিআই দিল্লি থেকে একটি বিশেষ দল কলকাতায় পাঠিয়েছে। এই দলে প্রায় ৬৫ জন আধিকারিক রয়েছেন, যাঁদের মধ্যে উত্তরপ্রদেশের হাথরস কাণ্ডের তদন্তকারী অফিসার সীমা পাহুজাও আছেন। সীমা পাহুজা, যিনি হাথরসের মর্মান্তিক ঘটনার তদন্তে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, এবার আর জি করের এই ঘটনাতেও তাঁর অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে লাগাবেন।
তদন্তের শুরু থেকেই কলকাতা পুলিশের